বিশ্বকাপজয়ী আর্জেন্টিনা এখনও পর্যন্ত অপরাজিত কোপা আমেরিকায়। পর পর দু’টি ম্যাচে জয় তুলে নিল তারা।
ডানহাতের তর্জনী আকাশে। মুস্তাফিজুর রহমান এলবিডব্লু হতেই দৌড়ে লাগালেন নবীন উল-হক। তাঁকে জড়িয়ে ধরতে পিছনে ছুটছেন সতীর্থরা। ডাগ-আউট থেকেও আসছেন অনেকে।
আরও একবার আইসিসি ট্রফির স্বপ্ন দেখছে কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারিকা।
ম্যাচের আগে টেলিভিশন ক্যামেরার ক্লোজ আপে দেখা গেল এমবাপেকে। হাতে ধরা মাস্ক, দু’চোখ দৃঢ়প্রতিজ্ঞ।
বন্যেরা বনে সুন্দর, ভিনিসিয়াস রিয়ালে। দেশের জার্সিতে ব্যর্থ হতেই মঙ্গলবার এভাবেই তিরস্কারের মুখে পড়তে হল তরুণ সেলেকাও উইঙ্গারকে।
সংযোজিত সময়ের মেয়াদ ৮ মিনিট। তার মধ্যে অতিক্রান্ত ৭ মিনিটই।
গ্রুপ পর্বের প্রথম দু’টি ম্যাচ জিতে ইতিমধ্যেই ইউরোর শেষ ষোলোর টিকিট নিশ্চিত করেছে পর্তুগাল। বুধবার শেষ ম্যাচে জর্জিয়ার বিরুদ্ধে সেই ছন্দ ধরে রাখাই লক্ষ্য ২০১৬ চ্যাম্পিয়নদের।
উয়াড়িকে ছ’গোলের মালা পরিয়ে ঘরোয়া লিগে অভিযান শুরু মহমেডান স্পোর্টিংয়ের। লিগ জয়ের হ্যাটট্রিক করা সাদা-কালো ব্রিগেডের নজরে চতুর্থ খেতাব।
ফিজিক্যাল এডুকেশন অব ইন্ডিয়া পরিচালিত তৃতীয় সর্বভারতীয় অনূর্ধ্ব-১৭ ফুটবল প্রতিযোগিতায় মঙ্গলবারের খেলায় গুজরাতকে বড় ব্যবধানে হারাল বাংলা। ম্যাচটি তারা ৫-০ গোলে জেতে।
হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
বেঙ্গালুরু: অপ্রতিরোধ্য স্মৃতি মান্ধানা। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে একদিনের সিরিজের তৃতীয় ম্যাচেও ঝড় তুললেন তিনি। মান্ধানার ৮৩ বলে ৯০ রানের ইনিংসের সুবাদেই প্রোটিয়াদের ৩-০ হোয়াইটওয়াশ করল ভারত। উল্লেখ্য, প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধে সিরিজের প্রথম দুটি ম্যাচে ঝকঝকে সেঞ্চুরি উপহার দেন মান্ধানা। ঘরের মাঠে প্রথম দুটি ম্যাচ জিতে আগেই সিরিজ পকেটে পুরে ফেলেছিল ভারতীয় মহিলা দল। রবিবার নিয়মরক্ষার শেষ ম্যাচেও প্রতিপক্ষকে ছয় উইকেটে বশ মানাল তারা।
বাগিচা শহরে টসে জিতে প্রথমে ব্যটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ২১৫ রান তোলে ম্যান্ডেলার দেশ। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৫৬ বল বাকি থাকতেই জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছয় ভারত (৪০.৪ ওভারে ২২০-৪)।
বাগিচা শহরে টসে জিতে প্রথমে ব্যটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৮ উইকেটে ২১৫ রান তোলে ম্যান্ডেলার দেশ। জবাবে ব্যাট করতে নেমে ৫৬ বল বাকি থাকতেই জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছয় ভারত (৪০.৪ ওভারে ২২০-৪)।
