ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
স্কুল সূত্রে জানা গিয়েছে, বধূয়া গ্রামের ভুটার শেখের ছেলে স্কুলের প্রাক প্রাথমিকে পড়াশোনা করে। ওই শিশুর পড়ায় মন বসত না। সেই কারণে বৃহস্পতিবার ওই শিশুর বাবাকে স্কুলে ডেকে পাঠিয়েছিলেন পার্শ্বশিক্ষিকা। সেইমতো বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১১টা নাগাদ শিশুর বাবা স্কুলে পৌঁছন। এরপর পার্শ্বশিক্ষিকার সঙ্গে ঝামেলা শুরু করেন।
ভুটার শেখ বলেন, আমার ছেলেকে কয়েকমাস হল স্কুলে ভর্তি করেছি। কিন্তু প্রায় একমাস ধরে আমার ছেলেকে ওই পার্শ্বশিক্ষিকা প্রতিদিন মারধর করে বাড়ি পাঠিয়ে দিচ্ছিলেন। এদিন আমাকে স্কুলে ডেকে পাঠানো হয়েছিল। আমি কথা বলতেই পার্শ্বশিক্ষিকা উত্তেজিত হয়ে আমাকে স্কুল থেকে বের করে দেন। পরে তাঁর স্বামীও স্কুলে এসে হুমকি দেন।
যদিও ওই শিক্ষিকা বলেন, ছেলেটি পড়াশোনা করছিল না বলে ওর বাবাকে ডেকে বোঝানোর চেষ্টা করছিলাম। কিন্তু উনি আমাকে গালমন্দ করতে থাকেন। এমনকী, মারধর করার চেষ্টা করেন। সেই কারণে আমি পুলিসে অভিযোগ জানিয়েছি। স্কুলের প্রধান শিক্ষক আইনাল হোসেন বলেন, শিশুটি পড়াশোনা করছিল না বলে ওর অভিভাবককে স্কুলে ডেকে পাঠিয়েছিলেন পার্শ্বশিক্ষিকা। বাচ্চাটিকে মারধর করা হয়নি। তা সতেত্বও অভিভাবক শিক্ষিকার সঙ্গে অভব্য আচরণ করেন।