হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
ওই কমিটির যুগ্ম সম্পাদক নারায়ণ চন্দ্র নায়ক ও দেবাশিস মাইতি বলেন, পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার ১৩টি ব্লকের প্রায় ১৬৫০ বর্গ কিলোমিটার এলাকার প্রায় ২০ লক্ষ অধিবাসীদের বন্যার হাত থেকে মুক্তি দিতে তৈরি ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান। এটি ২০১৫ সালে গঙ্গা বন্যা নিয়ন্ত্রণ কমিশন (জি.এফ.সি.সি.) ও কেন্দ্রীয় সরকারের জলসম্পদ দপ্তরের ছাড়পত্র পায়। এরপর থেকে কেন্দ্র ও রাজ্য কোন সরকার এই মেগা প্রকল্পের জন্য কত শতাংশ টাকা দেবে তা নিয়ে চলছে দড়ি টানাটানি। প্রকল্পের জন্য ব্যয় ধরা হয় প্রায়১৭৪০ কোটি টাকা। প্রথম ধাপে কাজ হওয়ার কথা ছিল ১২১৪ কোটি ৯২ লক্ষ টাকার। কিন্তু কেন্দ্রীয় সরকার কোনও টাকা বরাদ্দ করেনি। ইতিমধ্যে ফি বছরের বন্যা কিন্তু চলছে এবং বন্যার ভয়াবহতা বেড়েই চলেছে।
নারায়ণবাবু বলেন, যদিও রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের টাকাতে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান রূপায়ণে উদ্যোগী হয়েছেন। সেটা আমাদের কাছে অত্যন্ত একটা সুখবর। শুধু তাই নয়, মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণার আগেও রাজ্য সরকার ঘাটাল মাস্টার প্ল্যানের এলাকার বেশ কয়েকটি খাল সংস্কার করে কয়েকটি নদীর জলের চাপ কমানোর ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। তবুও কেন্দ্রীয় সরকার যাতে মাস্টার প্ল্যানের জন্য টাকা বরাদ্দ করে সেজন্যই এদিনের স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।