হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, রানাঘাট: জনস্বাস্থ্য পরিষেবার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে রাজ্যের বিভিন্ন আরবান প্রাইমারি হেলথ সেন্টারের উপর সমীক্ষা চালিয়েছিল কেন্দ্র। সেই সমীক্ষাতেই বিভিন্ন জেলার ইউপিএইচসিগুলির মধ্যে সর্বোচ্চ নম্বর পেয়েছে শান্তিপুর শহরের একটি স্বাস্থ্যকেন্দ্র। ৯২ শতাংশের বেশি নম্বর পেয়ে প্রথম হয়েছে জেলার এই ইউপিএইচসি। পুরস্কার বাবদ আগামী তিন বছর এই স্বাস্থ্যকেন্দ্র দু’লক্ষ টাকা করে পাবে।
জানা গিয়েছে, স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে চলতি বছর রাজ্যের সাত জেলার বিভিন্ন আরবান প্রাইমারি হেলথ সেন্টারগুলির উপর ‘এনকোয়াশ’ নামের বিশেষ এক সমীক্ষা চালানো হয়। মূলত জনস্বাস্থ্য পরিষেবার মূল ১২টি বিষয়ের উপর এই সমীক্ষা হয়। বিষয়গুলির মধ্যে অন্যতম ছিল, জেনারেল ক্লিনিক, মেটারনিটি হেলথ, সদ্যোজাত ও শিশুর যত্ন, ফ্যামিলি প্ল্যানিং, ইমার্জেন্সি সার্ভিস। সমীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিল নদীয়া, হুগলি, বাঁকুড়া, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পশ্চিম বর্ধমান ও উত্তর দিনাজপুরের একটি করে ইউপিএইচসি। গত ১৬ ও ১৭মে শান্তিপুরের পঞ্চাননতলার ইউপিএইচসিতেও কেন্দ্রের তরফে এই সমীক্ষা চালানো হয়। সম্প্রতি সমীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হয়েছে। তাতেই দেখা যায়, সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে ইউপিএইচসিগুলির মধ্যে প্রথম হয়েছে শান্তিপুর। গুরুত্বপূর্ণ ১২টি বিষয়ে মোট ৯২.৯১ শতাংশ নম্বর পেয়েছে শান্তিপুর শহরের এই আরবান প্রাইমারি হেল্থ সেন্টারটি।
জানা গিয়েছে, শহরের ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের ওই ইউপিএইচসিটি ২০১৮ সাল থেকে চালু হয়। বর্তমানে সেখানে রোগী পরিষেবায় মেডিক্যাল অফিসার, ফার্মাসিস্ট, ল্যাব টেকনিশিয়ান, স্টাফ নার্স সহ মোট ১১ জন রয়েছেন। পাশাপাশি পুরসভার অধীনে আরও দু’টি ইউপিএইচসি ও ন’টি সাব সেন্টার রয়েছে। কেন্দ্রীয় সমীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে খুশি শান্তিপুর পুরসভা। পুরসভার চেয়ারম্যান সুব্রত ঘোষ বলেন, এটা অত্যন্ত গর্বের বিষয় আমাদের কাছে। শহরের স্বাস্থ্য পরিষেবায় শান্তিপুর যে এগিয়ে রয়েছে এটাই তার প্রমাণ। পুরস্কার বাবদ আগামী তিন বছর দু’লক্ষ টাকা করে মিলবে। এতে স্বাস্থ্য পরিকাঠামো আরও সাজিয়ে তোলা হবে।
জানা গিয়েছে, স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে চলতি বছর রাজ্যের সাত জেলার বিভিন্ন আরবান প্রাইমারি হেলথ সেন্টারগুলির উপর ‘এনকোয়াশ’ নামের বিশেষ এক সমীক্ষা চালানো হয়। মূলত জনস্বাস্থ্য পরিষেবার মূল ১২টি বিষয়ের উপর এই সমীক্ষা হয়। বিষয়গুলির মধ্যে অন্যতম ছিল, জেনারেল ক্লিনিক, মেটারনিটি হেলথ, সদ্যোজাত ও শিশুর যত্ন, ফ্যামিলি প্ল্যানিং, ইমার্জেন্সি সার্ভিস। সমীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছিল নদীয়া, হুগলি, বাঁকুড়া, উত্তর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা, পশ্চিম বর্ধমান ও উত্তর দিনাজপুরের একটি করে ইউপিএইচসি। গত ১৬ ও ১৭মে শান্তিপুরের পঞ্চাননতলার ইউপিএইচসিতেও কেন্দ্রের তরফে এই সমীক্ষা চালানো হয়। সম্প্রতি সমীক্ষার ফলাফল প্রকাশ হয়েছে। তাতেই দেখা যায়, সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে ইউপিএইচসিগুলির মধ্যে প্রথম হয়েছে শান্তিপুর। গুরুত্বপূর্ণ ১২টি বিষয়ে মোট ৯২.৯১ শতাংশ নম্বর পেয়েছে শান্তিপুর শহরের এই আরবান প্রাইমারি হেল্থ সেন্টারটি।
জানা গিয়েছে, শহরের ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের ওই ইউপিএইচসিটি ২০১৮ সাল থেকে চালু হয়। বর্তমানে সেখানে রোগী পরিষেবায় মেডিক্যাল অফিসার, ফার্মাসিস্ট, ল্যাব টেকনিশিয়ান, স্টাফ নার্স সহ মোট ১১ জন রয়েছেন। পাশাপাশি পুরসভার অধীনে আরও দু’টি ইউপিএইচসি ও ন’টি সাব সেন্টার রয়েছে। কেন্দ্রীয় সমীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে খুশি শান্তিপুর পুরসভা। পুরসভার চেয়ারম্যান সুব্রত ঘোষ বলেন, এটা অত্যন্ত গর্বের বিষয় আমাদের কাছে। শহরের স্বাস্থ্য পরিষেবায় শান্তিপুর যে এগিয়ে রয়েছে এটাই তার প্রমাণ। পুরস্কার বাবদ আগামী তিন বছর দু’লক্ষ টাকা করে মিলবে। এতে স্বাস্থ্য পরিকাঠামো আরও সাজিয়ে তোলা হবে।
