ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
অভিযোগ, জলপাইগুড়ি জেলার ময়নাগুড়ি থানার পূর্ব ধর্মপুরের এক বধূর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল ময়নাগুড়ি থানায় কর্মরত সিভিক মিঠুর। ওই বধূ জানান, দু’বছরের সম্পর্ক তাঁদের। বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন মিঠু অধিকারী। সহবাসের ঘটনা স্বামী জেনে যায়। বিষয়টি মিঠুর পরিবারকে জানাই। তারপর থেকে মিঠু মেরে ফেলার হুমকি দিচ্ছিলেন। বধূর দাবি, মিঠু তাঁর অশ্লীল ভিডিও বানিয়ে রেখেছিল। তা ভাইরাল করা হুমকিও দিয়েছে।
অন্যদিকে, ঘটনা জানার পরে বধূর স্বামীও তাঁকে রাখতে চাইছেন না। আবার মিঠুও বিয়ে করতে রাজি নন। এই পরিস্থিতিতে পুরো ঘটনা জানিয়ে ময়নাগুড়ি থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ওই বধূ। কিন্তু, থানার পক্ষ থেকে কোনও ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ। শেষ পর্যন্ত দু’দিন আগে পুলিস সুপারের অফিসে বিস্তারিত জানান ওই বধূ। এদিকে, এদিন আদালত চত্বরে দাঁড়িয়ে মিঠু অধিকারী বলেন, ওই মহিলার সঙ্গে তাঁর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। কিন্তু, মাঝেমধ্যেই ওই মহিলা তাঁকে বিভিন্নভাবে ব্ল্যাকমেল করছিলেন। ময়নাগুড়ি থানার পুলিস জানিয়েছে, অভিযোগ খতিয়ে দেখার কাজ চলছিল। ওই সিভিক এদিন আত্মসমর্পণ করে আদালতে।