হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
স্বাস্থ্যদপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে, আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে বছরে ১২ হাজার ইউনিট রক্তের প্রয়োজন। তারমধ্যে আট হাজার ইউনিট রক্ত আসে বিভিন্ন রক্তদান শিবির থেকে। বাকি চার হাজার ইউনিট রক্তের প্রয়োজন মেটানো হয় ডোনারের মাধ্যমে।
ডিজিটাল ডিসপ্লে বোর্ড সচল থাকলে ব্লাডব্যাঙ্কে কত ইউনিট রক্ত পড়ে আছে তা দেখতে পায় সাধারণ মানুষ। ডিসপ্লে বোর্ড কাজ না করায় সাদা কাগজে কোন গ্রুপের কত রক্ত মজুত আছে তা হাতে লিখে সাঁটিয়ে দেওয়া হচ্ছে। অভিযোগ, দিন একবারই তা সাঁটানো হচ্ছে। ফলে কোনও গ্রুপের রক্ত কেউ নিয়ে গেলে কিংবা কোনও গ্রুপের রক্ত নতুন করে পাওয়া গেলে তার তথ্য সেদিন আর আপডেট হচ্ছে না।
আলিপুরদুয়ার পুরসভার ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কংগ্রেস কাউন্সিলার শান্তনু দেবনাথ বলেন, জেলা হাসপাতালের ব্লাডব্যাঙ্কে অনেকদিন ধরে এই অবহেলা চলছে। যার দরুন রক্ত নিয়ে কালোবাজারির আশঙ্কা করছি আমরা। রক্তের প্রয়োজনে আসা উপেন বর্মন বলেন, ডিজিটাল ডিসপ্লে বোর্ড খারাপ থাকায় প্রথমে বুঝতেই পারিনি কত ইউনিট রক্ত আছে। পরে সামনে গিয়ে দেখি সাদা কাগজে লিখে দেওয়া হয়েছে।
যদিও হাসপাতালের সুপার ডাঃ পরিতোষ মণ্ডল বলেন, উদাসীনতার অভিযোগ ঠিক নয়। ডিজিটাল ডিসপ্লে বোর্ডটি মেরামত করতে ডিপিআর তৈরির জন্য পূর্তদপ্তরকে (বিদ্যুৎ) চিঠি দেওয়া হয়েছে। এখানে রক্ত নিয়ে কালোবাজারি হয় না।