হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
মাটিগাড়ার বিধায়ক আনন্দময় বর্মনের তদারকিতে এই বৈঠকে বিজেপির বিক্ষুব্ধ নেতা-কর্মীরাই বেশি সংখ্যায় ছিলেন। লোকসভা নির্বাচনের আগে এক প্রাক্তন আমলাকে নিয়ে জনসংযোগ কর্মসূচিতে দলের জেলা কমিটির একাধিক পদাধিকারী ও নেতা-কর্মীরা প্রচারে নেমেছিলেন। তাঁরা সহ লোকসভা নির্বাচনে যাঁদের ভূমিকা নিয়ে দলীয় নেতৃত্বের সন্দেহ ও নজরদারি ছিল সেসব নেতা-কর্মীদের এদিন দিলীপ ঘোষের সামনেই সক্রিয় ভূমিকায় দেখা যায়।
বৈঠকের পর বিজেপির শিলিগুড়ি সাংগঠনিক জেলা কমিটির এক সদস্য বলেন, এদিনের বৈঠক দলীয় কর্মসূচি নয়। রাজ্য থেকেও কোনও নির্দেশ আমাদের দেওয়া হয়নি। সেই কারণেই দুই বিধায়ক, গুরুত্বপূর্ণ পদাধিকারী ও নেতাদের অনেকেই বৈঠকে অনুপস্থিত ছিলেন। তবে এই বৈঠকের মধ্য দিয়ে প্রমাণ হল বিক্ষুব্ধরা কার মদত ও প্রশ্রয়ে চলছে। এনিয়ে সাংগঠনিক বৈঠকে আলোচনা হবে।
বিভেদের দিকটি এদিন সদস্যদের প্রতি দিলীপ ঘোষের বক্তব্যেও ধরা পড়ে। তিনি বলেন, এখান থেকে আমাদের এমপি জিতছেন। কিন্তু সংগঠন সেভাবে শক্তিশালী হয়নি। আপনারা আসুন। সবাই মিলে সেই জায়গায় পৌঁছতে হবে।
যদিও বিজেপির শিলিগুড়ি সাংগঠনিক জেলা সম্পাদক রাজু সাহা বলেন, দিলীপ ঘোষ উত্তরবঙ্গ সফরে এসেছেন, তাই আমাদের সকলের সঙ্গে দেখা করতে পার্টি অফিসে এসেছিলেন। বিজেপির শিলিগুড়ি জেলা সভাপতি অরুণ মণ্ডল টেলিফোনে বলেন, কলকাতায় আছি। এদিনের বৈঠকের বিষয়ে আমার কিছু জানা ছিল না। শিলিগুড়ির বিধায়ক শঙ্কর ঘোষ এবং ফাঁসিদেওয়ার বিধায়ক দুর্গা মুর্মু দু’জনেই বলেন, কলকাতায় রয়েছি সেকারণে বৈঠকে যেতে পারিনি।