হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
ছাত্রীর বাবা বলেন, মেয়ে মঙ্গলবার স্কুলে তিলক কেটে এসেছিল। শিক্ষিকা শিউলি পাল ওকে তিলক কেটে স্কুলে আসতে মানা করেন। বাড়িতে গিয়ে মেয়ে ঘটনার কথা জানায়। আমরা একটি মন্দিরের শিষ্য। আমরা সকলেই তিলক কাটি। এটা আমরা মেনে নিতে পরিনি। এটা ধর্মের প্রতি আঘাত বলেই মনে করি। তাই এদিন আমরা সকলে স্কুলে এসে ওই শিক্ষিকার কাছে জানতে চাই, স্কুলে এই ধরনের কোনও নিয়ম রয়েছে কি না। শিক্ষিকা সদুত্তর দিতে পারেননি। তিনি ঘটনার জন্য হাতজোড় করে ক্ষমা চেয়ে নিয়েছেন। তারপর বিক্ষোভ তুলে নিই। তবে আমরা স্কুলের পঠনপাঠনে ব্যাঘাত ঘটাইনি। যদিও শিক্ষিকা শিউলি পাল সরাসরি স্বীকার করতে নারাজ যে তিনি ওই ছাত্রীকে স্কুলে তিলক কেটে আসতে মানা করেছেন। তিনি বলেন, হয়তো আমি বলেছি। কিন্তু আমি মনে করতে পারছি না। পরিস্থিতি স্বাভাবিক করতে সকলের কাছে হাতজোড় করে ক্ষমা চেয়েছি। তবে অভিভাবকরা যা বলছেন তেমন কিছু ঘটেনি।