ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
গত ১৩ আগস্ট ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়ের এক্স হ্যান্ডেলে হাসিনার একটি বিবৃতি প্রকাশিত হয়েছিল। যেখানে সাম্প্রতিক হিংসাকে ‘জঙ্গি কার্যকলাপ’ আখ্যা দিয়ে খুন ও ভাঙচুরের ঘটনার তদন্ত দাবি করেন তিনি। শুধু তাই নয়, এই ঘটনায় জড়িতদের চিহ্নিত করে শাস্তির দাবিও জানানো হয়।
হাসিনার এই মন্তব্যকে ভালোভাবে নিচ্ছে না বাংলাদেশের পালাবদলের সরকার। সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া একান্ত সাক্ষাৎকারে সরকারের প্রধান ইউনুস বলেছেন, ‘বাংলাদেশের তরফে প্রত্যর্পণের আবেদন না করা পর্যন্ত ভারত তাঁকে (হাসিনাকে) আশ্রয় দিতে পারে। তবে শর্ত হল, তাঁকে মুখ বন্ধ রাখতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভারতে বসে তাঁর অবস্থানে কেউ স্বস্তিতে নেই। আমরা তাঁকে ফেরত আনতে চাই। ভারতে বসে তিনি যে মন্তব্য করছেন সেটা খুব সমস্যার। চুপ থাকলে আমরা ধরে নেব যে উনি ওনার নিজের জগতে আছেন। সেক্ষেত্রে তাঁর কথা আমরা হয়তো ভুলে যেতে পারি। সাধারণ মানুষও তাঁর কথা ভুলে যেতে পারে। কিন্তু ভারতে বসে তিনি নানা কথা বলছেন এবং নির্দেশ দিচ্ছেন। কেউ এই বিষয়টাকে ভালোভাবে নিচ্ছে না। এটা আমাদের জন্যও যেমন অস্বস্তিকর, ভারতের জন্যও তা একইরকম অস্বস্তিকর।’
ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক নিয়ে অন্য এক প্রশ্নের জবাবে ইউনুসের অভিযোগ, ‘ভারতের সঙ্গে মজবুত সম্পর্ককে বাংলাদেশ মূল্য দেয়। কিন্তু আওয়ামি লিগ ছাড়া বাকি রাজনৈতিক দলগুলিকে নয়াদিল্লি ইসলামি বলে মনে করে। আর শেখ হাসিনাকে ছাড়া দেশ আফগানিস্তানে পরিণত হবে বলে মনে করে তারা। এই দৃষ্টিভঙ্গীতে পরিবর্তন আনতে হবে।’