ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
আর জি করের ঘটনার পর থেকে টানা আন্দোলন-কর্মসূচি চালিয়ে যাচ্ছেন জুনিয়র চিকিৎসকরা। যদিও তাঁদের দাবি-দাওয়া অনেকটাই মেনে নিয়েছে রাজ্য সরকার। গত সোমবার কালীঘাটে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে দীর্ঘক্ষণ আলোচনা হয়। কলকাতার পুলিস কমিশনার সহ স্বাস্থ্যভবনের দুই পদাধিকারীকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বুধবার ফের নবান্নে বৈঠক হয়েছে জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে রাজ্যের মুখ্যসচিব সহ রাজ্য প্রশাসনের শীর্ষ আধিকারিকদের। এই অবস্থায় বুধবার সামাজিক মাধ্যমে জুনিয়র ডাক্তারদের প্রতি বার্তা দিয়ে অভিষেক লিখেছেন, চিকিৎসকদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষার উদ্বেগের বিষয়টি প্রথম দিন থেকে আমি সমর্থন করে আসছি। তাঁদের উদ্বেগের বিষয়টি ন্যায্য। সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য সরকার স্পষ্টভাবে জানিয়েছে, রাজ্যের মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালগুলিতে নিরাপত্তার পরিকাঠামোগত উন্নতি করা হচ্ছে। ১৪ দিনের মধ্যে সেসব জায়গায় সিসি ক্যামেরা বসানো সহ পরিকাঠামো উন্নতির কাজ সম্পন্ন হয়ে যাবে। জুনিয়র চিকিৎসকদের দাবি মেনে পুলিস ও স্বাস্থ্যদপ্তরের শীর্ষ কর্তাদের বদলি করা হয়েছে। এই অবস্থায় রাজ্য সরকার যে সদিচ্ছা দেখিয়েছে, তাতে জুনিয়র চিকিৎসদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার করে কাজে যোগ দেওয়া উচিত। রাজ্যের বেশ কয়েকটি জেলায় বন্যা পরিস্থিতি। সাধারণ মানুষের স্বার্থের দিকটি জুনিয়র চিকিৎসকদের দেখা উচিত।
অন্যদিকে, আর জি কর হাসপাতালে তরুণী-চিকিৎসকের খুন ও ধর্ষণের ঘটনার দ্রুত বিচার এবং দোষীর কঠোর শাস্তি দাবি করেছেন অভিষেক। কিন্তু তদন্তে সিবিআইয়ের সাফল্য নিয়ে সন্দিহান তিনি। তাঁর মতে, রবীন্দ্রনাথের নোবেল চুরি থেকে সারদা, নারদার ঘটনায় সিবিআইয়ের মার্কশিট এখনও ‘শূন্য’। অভিষেক বলেছেন, গত ১০ বছরে একটি তদন্তও শেষ করতে পারেনি সিবিআই। ন্যায়বিচার বিলম্বিত হচ্ছে।