ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
গত দেড় বছর ধরে শহরে চালু হয়েছে উৎসেই জঞ্জাল পৃথকীকরণ ব্যবস্থা। এ কাজে পুরসভা বিলি করেছে সবুজ ও নীল রঙের বালতি। সবুজ বালতিতে পচনশীল ও নীল বালতিতে অপচনশীল বর্জ্য রাখতে নাগরিকদের বাড়ি গিয়ে বলাও হয়েছে। এই নিয়মেই এখন কলকাতায় আবর্জনা সংগ্রহ হয়। বর্তমানে পচনশীল আবর্জনা সংগ্রহ হয় প্রতিদিন। আর অপচনশীল বর্জ্য একদিন অন্তর নেওয়া হয়। বিভিন্ন ওয়ার্ডে বিভিন্ন দিনে অপচনশীল জঞ্জাল নেওয়ার ব্যবস্থা চালু আছে। কিন্তু তাতে সমস্যা দেখা গিয়েছে বলে অভিযোগ। দেখা গিয়েছে, একাধিক বাড়ির এবং বহু আবাসনের অনেক বাসিন্দা নির্দিষ্ট দিনে অপচনশীল আবর্জনা দিচ্ছেন না। আবার সকালে পচনশীল এবং দিনের অন্য কোনও সময় অপচনশীল বর্জ্য তুলতে গেলে পুরকর্মীদের সঙ্গে অনেকের বচসাও শুরু হয়ে যাচ্ছে। অনেকে আবর্জনা দিচ্ছেনও না। কেউ কেউ অপচনশীল ও পচনশীল জঞ্জাল মিলিয়ে মিশিয়ে ফেলছেন। এই পরিস্থিতিতে সমস্যা সমাধানে আবর্জনা সংগ্রহ একটা নির্দিষ্ট পদ্ধতিতে করতে চায় পুরসভা। সিদ্ধান্ত হয়েছে, এখন থেকে প্রতিদিন দু’ধরনের জঞ্জালই সংগ্রহ হবে। একটি গাড়িতেই ছোট আকারের একাধিক পাত্র থাকবে। সেগুলির একটিতে পচনশীল, অন্যটিতে অপচনশীল আবর্জনা রাখবেন পুরকর্মীরা। পুরসভার জঞ্জাল সাফাই ও কঠিন বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের মেয়র পারিষদ দেবব্রত মজুমদার বলেন, ‘বাড়ি বাড়ি ময়লা সংগ্রহের সুবিধার জন্য হাতে টানা গাড়ি বা সাইকেল ভ্যান বাতিল করে আমরা ব্যাটারিচালিত গাড়ি চালু করেছিলাম। বাড়ি বাড়ি জঞ্জাল সংগ্রহের কাজে আরও গতি আনতে নতুন ৩০০ ট্রাই-সাইকেল গাড়ি বা ছোট তিন চাকার ব্যাটারিচালিত গাড়ি কেনা হচ্ছে।’