ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসার ও বিক্রয় বৃদ্ধি। অর্থাগম ক্রমশ বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা। ... বিশদ
ভারতের ব্যাটিং লাইন-আপে পরিবর্তনের সম্ভাবনা কম। তবে দুই মহাতারকা রোহিত শর্মা (৬, ৫) ও বিরাট কোহলি (৬, ১৭) ফর্মে নেই। বড় রানে ফেরার চ্যালেঞ্জ তাঁদের সামনে। খরা কাটিয়ে ওঠার জন্য অনুশীলনে যথেষ্ট পরিশ্রম করছেন তাঁরা। নতুন বলে উইকেট বাঁচিয়ে শক্ত ভিত গড়ার কাজে দক্ষ যশস্বী জয়সওয়াল। চেন্নাইয়ে শতরান পেয়ে মনোবল বেড়েছে শুভমান গিল, ঋষভ পন্থের। মিডল অর্ডার আরও শক্তিশালী হবে যদি লোকেশ রাহুল প্রত্যাশা পূরণ করতে পারেন।
ভারতের বোলিং কম্বিনেশন কেমন হতে পারে তার একটা ইঙ্গিত পাওয়া গেল প্র্যাকটিসে। সম্ভবত দুই পেসার ও তিন স্পিনার নিয়ে মাঠে নামবেন রোহিত শর্মা। মূল নেটে যখন অক্ষর প্যাটেল ও কুলদীপ যাদবের উপর বিশেষ নজর ছিল কোচ গৌতম গম্ভীরের, তখন পাশের নেটে একা হাত ঘোরাচ্ছিলেন আকাশদীপ। আসলে দুই পেসার হলে যশপ্রীত বুমরাহর সঙ্গে মহম্মদ সিরাজের খেলার সম্ভাবনা বেশি। তবে কেউ কেউ বলছেন, বাংলাদেশের মতো সহজ প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে দ্বিতীয় টেস্টে বুমরাহকে বিশ্রাম দেওয়া উচিত। তাহলে নিউজিল্যান্ড ও অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে তরতাজা হয়ে নামতে পারবে। তাছাড়া দ্বিতীয় টেস্টে হারলেও ভারত তো আর সিরিজ খোয়াবে না। তবে সেই যুক্তি শেষ পর্যন্ত ফলপ্রসূ হয় কিনা, সেটাই দেখার।
চেন্নাইয়ে দুই স্পিনারে খেলেছিল ভারত। উইকেট দেখে মনে হয়েছিল রবিচন্দ্রন অশ্বিন ও রবীন্দ্র জাদেজাই যথেষ্ট। তবে কানপুরের পিচ মন্থর ও লো বাউন্স যুক্ত। পরের দিকে বল ঘুরবে। সেই যুক্তিতে অশ্বিন ও জাদেজার সঙ্গে অক্ষর বা কুলদীপকে খেলানোর চিন্তাভাবনা চলছে। সেক্ষেত্রে ব্যাটিংও শক্তিশালী হবে। গত ম্যাচে সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছিলেন অ্যাশ। জাড্ডুর সঙ্গে জুটি বেঁধে দলকে টেনে তুলেছিলেন বিপদের হাত থেকে।
এদিকে, প্রথম টেস্টে ২৮০ রানে হেরে বেশ চাপে বাংলাদেশ। তার উপর সাকিবের আচমকা অবসর ঘোষণা দলকে নাড়িয়ে দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে টাইগার বাহিনী কতটা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারে ভারতকে, সেটাই দেখার।
ম্যাচ শুরু সকাল ৯-৩০ মিনিটে।
স্পোর্টস ১৮ চ্যানেলে সরাসরি সম্প্রচার।