ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসার ও বিক্রয় বৃদ্ধি। অর্থাগম ক্রমশ বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা। ... বিশদ
আইএসএলের প্রথম দু’টি ম্যাচেই পরাস্ত হয়েছে ইস্ট বেঙ্গল। বিভিন্ন টুর্নামেন্ট মিলিয়ে টানা চার হারের জেরে প্রবল চাপে কুয়াদ্রাত। স্প্যানিশ কোচ নিজেও জানেন, এভাবে বেশিদিন চলবে না। তবে তাঁকে ছাঁটাই করতে মোটা টাকা ক্ষতিপূরণ প্রয়োজন। তাই ধৈর্যের পরীক্ষা দিচ্ছেন কর্তারা। হতশ্রী পারফরম্যান্সে সমর্থকরাও ক্ষুব্ধ। কার্যত সাকার্সের ট্র্যাপিজের মতো সরু দড়িতে হাঁটছেন সুপারকাপ জয়ী কোচ। গোয়া ম্যাচে সামান্য এদিক-ওদিক হলে চেয়ার নিয়ে টানাটানি শুরু হতে পারে। পরিস্থিতি উপলব্ধি করেই সুদর্শন কোচের মুখে নিম্নচাপের কালো মেঘ।
অনুশীলনে ইঙ্গিত, গোয়ার বিপক্ষে গোটা দুয়েক পরিবর্তন আনতে পারেন লাল-হলুদ কোচ। গোলরক্ষক প্রভসুখন গিলের পরিবর্তে দেবজিতের খেলার সম্ভাবনা প্রবল। কিন্তু রাইট-উইং ব্যাকে কে খেলবেন? কার্ড সমস্যা মিটিয়ে লালচুংনুঙ্গা ফিরছেন। প্রভাত লাকরাও ফিট। এছাড়া কুয়াদ্রাতের হাতে গুরসিমরত গিল রয়েছেন। তিনি মাঠে নামলেই আতঙ্কে বুক কাঁপে সমর্থকদের। সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ সাউল ক্রেসপোর বিকল্প বাছা। বক্স টু বক্স মিডিও প্রচুর ওয়ার্কলোড নেন। সাউল না থাকলে মাঝমাঠের ভারসাম্য নষ্ট হতে বাধ্য। আক্রমণে ক্লেটন সিলভা অগতির গতি। গত এপ্রিলে বেঙ্গালুরু এফসি’র বিরুদ্ধে লক্ষ্যভেদের পর গোলখরায় ভুগছেন বর্ষীয়ান স্ট্রাইকার। গোলের বুটজোড়া লকার থেকে দ্রুত বার করতে হবে। কেরিয়ারের পড়ন্ত বেলায় ক্লেটন কী পারবেন পুরনো ঝলক দেখাতে?
এদিকে, লিগের সিকোয়েন্স মেনে ম্যাচ আয়োজনের জন্য আইএফএ’কে চিঠি দিল ইস্ট বেঙ্গল। এর আগে ডায়মন্ডহারবারের বিরুদ্ধে জেসিনদের ম্যাচ স্থগিত রাখা হয়। ঘরোয়া লিগে লাল-হলুদের পরের প্রতিপক্ষ ভবানীপুর। ইস্ট বেঙ্গলের চিঠির পর সেই ম্যাচ ঘিরেও অনিশ্চয়তা।