ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
চ্যাম্পিয়ন্স লিগের ফরম্যাটে এবার পুরোপুরি বদলে গিয়েছে। প্রতিযোগিতায় এবার গ্রুপ পর্ব নেই। বরং লিগ পর্বে প্রতিটি দল আটটি করে ম্যাচ খেলবে। চারটি ঘরের মাঠে এবং চারটি অ্যাওয়ে। ধাপে ধাপে এভাবেই নক-আউটের দিকে এগিয়ে যাবে দলগুলি। এখন নতুন ফরম্যাটেও রিয়াল মাদ্রিদ, ম্যান সিটির মতো দলগুলি আধিপত্য বজায় রাখতে পারে কিনা, সেটাই দেখার। পরিসংখ্যান বলছে, ঘরের মাঠ এতিহাদ স্টেডিয়ামে শেষ ৪৬ ম্যাচে অপরাজিত সিটিজেনরা। বুধবারও ইন্তারের বিরুদ্ধে সেই ধারা অব্যাহত রাখতে চান কোচ পেপ। তাছাড়া ম্যান সিটির সাম্প্রতিক ফর্মও দুর্দান্ত। প্রিমিয়ার লিগে চারটি ম্যাচের সবকটিতেই জিতেছে তারা। আক্রমণের স্তম্ভ আর্লিং হালান্ডও স্বপ্নের ফর্মে আছেন। চলতি মরশুমে ইতিমধ্যেই তাঁর গোলসংখ্যা ৯। ম্যান সিটির জার্সিতে ১০৩ ম্যাচে ৯৯টি গোল রয়েছে হালান্ডের। ইন্তার ম্যাচেই সেঞ্চুরি পূর্ণ করতে মুখিয়ে তিনি। পাশাপাশি কেভিন ডি’ব্রুইনের কথাও বলতে হবে। তিনিই দলের হৃৎপিণ্ড। বার্সেলোনা থেকে ইকের গুন্ডোগান ফেরায় ম্যান সিটির মাঝমাঠকে আরও শক্তিশালী দেখাচ্ছে। এছাড়া প্রতিপক্ষ রক্ষণ ভয় ধরাতে সক্ষম ফিল ফোডেন, ডকু, জ্যাক গ্রেলিসরাও।
অন্যদিকে, সিরি-এ’তে তৃতীয় স্থানে থাকা ইন্তার মিলানও ছন্দে রয়েছে। ইতালিয়ান লিগে চার ম্যাচের দু’টিতে জয় ও দু’টি ম্যাচ ড্র করেছে ইনজাঘি-ব্রিগেড। আক্রমণে মার্কস থুরাম ইতিমধ্যেই চারটি গোল করেছেন। তবে অপর স্ট্রাইকার লাওতারো মার্তিনেজের অফ ফর্ম চিন্তায় রেখেছে কোচকে। এছাড়া দলে বারেল্লা, ডিমার্কো, কালহানোগ্লুর মতো তারকা রয়েছেন। পরিসংখ্যান বলছে, চ্যাম্পিয়ন্স লিগে শেষ ২০ ম্যাচের মাত্র তিনটিতে হেরেছে ইন্তার মিলান। বুধবার আবার তাদের কাছে বদলার ম্যাচ। তাই ইনজাঘি-ব্রিগেডকে নিয়ে সতর্ক ম্যান সিটি।