বিদ্যার্থীরা শুভ ফল লাভ করবে। মাঝে মাঝে হঠকারী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করায় ক্ষতি হতে পারে। নতুন ... বিশদ
মাইক হেসন ট্যুইটারে লিখেছেন, ‘কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের সঙ্গে কাজ করে আমি দারুণ খুশি। আমরা যা করতে চেয়েছিলাম, সেটা হয়তো পারিনি। আশা করব, আগামী মরশুমে কিংস ইলেভেন কাঙ্ক্ষিত সাফল্য অর্জন করতে পারবে।’
কোচ হিসাবে যথেষ্ট অভিজ্ঞতা রয়েছে মাইক হেসনের। ছ’বছর তিনি নিউজিল্যান্ডকে কোচিং করিয়েছেন। তাঁর প্রশিক্ষণেই নিউজিল্যান্ড ২০১৫ বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলেছিল। ২০১৬ সালে টি-২০ বিশ্বকাপের সেমি-ফাইনালে শেষ করেছিল কিউয়িরা। গত বছর ঘরের মাঠে ইংল্যান্ডের বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজ জিতেছিল নিউজিল্যান্ড। তখনও কোচের দায়িত্বে ছিলেন হেসনই।
ভারতীয় দলের কোচ হওয়ার দৌড়ে এগিয়ে অবশ্যই রবি শাস্ত্রী। কারণ, অধিনায়ক বিরাট কোহলি ফের শাস্ত্রীকে কোচ চেয়েছেন। তবে কপিল দেবের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের নবনিযুক্ত ক্রিকেট উপদেষ্টা কমিটি শেষ পর্যন্ত কোচের পদে কার নাম প্রস্তাব করে, সেটাই এখন দেখার। শাস্ত্রীর কাজকর্মে আবার খুশি নয় সিওএ। বিনোদ রাইদের পছন্দ বিদেশি কোচ। কারণ, বিশ্বকাপের ব্যর্থতার পর ভারতীয় দলের ড্রেসিংরুমের সমস্যা প্রকাশ্যে আসতে শুরু করেছিল। যা মোটেও ভালোভাবে নেয়নি সিওএ। সিনিয়র ক্রিকেটারদের মধ্যে দলাদলিও রয়েছে। সেটা সামাল দেওয়ার মতো দক্ষ লোকের হাতেই ভারতীয় ক্রিকেট দলের দায়িত্ব তুলে দিতে চায় সুপ্রিম কোর্ট নিযুক্ত প্রশাসক কমিটি। তবে কোচ হিসাবে রবি শাস্ত্রী যে পুরোপুরি ব্যর্থ সেকথা বলা যাবে না। ক্রিকেটারদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ ভালো। সেই কারণেই আরও একটা টার্ম রবি শাস্ত্রী ভারতের কোচ থেকে যেতে পারেন। শাস্ত্রী চাকরি বাঁচাতে পারলেও সহকারী কোচের পদ থেকে সঞ্জয় বাঙ্গারের বিদায় অনিবার্য। নতুন ব্যাটিং কোচ হিসাবে বিক্রম রাঠোরের নাম সামনে আসছে। ফিল্ডিং কোচ হতে চেয়ে আবেদন জানিয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রাক্তন তারকা জন্টি রোডস। পাশাপাশি রবিন সিং, সুনীল যোশী, লালচাঁদ রাজপুতের মতো প্রাক্তনরাও বিভিন্ন পদে আবেদন করেছেন।