ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
প্রতিদিন এই রাস্তা দিয়ে হাজার হাজার মানুষ যাতায়াত করেন। বহু দু’চাকার ও চারচাকা গাড়ি চলাচল করে। ইছামতীর উৎসমুখে ব্যাপকভাবে জল ঢুকে যাওয়ায় এখান দিয়ে সমস্ত যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
সারা বছর জল না থাকায় ইছামতী নদীর বুকের উপর দিয়ে তৈরি হয়েছে রাস্তা। এই রাস্তা দিয়েই বাস, লরি সহ বহু যান চলাচল করে। চূর্ণী ও মাথাভাঙা নদীর জল ইছামতী নদীতে প্রবেশ করায় এই রাস্তা এখন জলমগ্ন। ফলে মাজদিয়া-গাজনা রোডে যান চলাচল এখন সম্পূর্ণ বন্ধ। সমস্যায় পড়েছেন পাবাখালি, রাধাগোবিন্দপাড়া, খাটুরা, গাজনা, বাজিতপুর, ফতেপুর সহ বিভিন্ন এলাকার মানুষ।
মাজদিয়ায় সবচেয়ে বড় কৃষক বাজার রয়েছে। ফলে কৃষকদের সব্জি সহ বিভিন্ন কৃষিপণ্য নিয়ে সাত-আট কিমি ঘুরপথে মাজদিয়া বাজারে আসতে হচ্ছে। স্থানীয় বাসিন্দারা বলেন, ইছামতী নদীতে জল থাকে না। সেজন্যই এখান দিয়ে সমস্ত যান চলাচল করে। নদীর বুকের উপর দিয়ে ঢালাই রাস্তা হয়েছে। হঠাৎ জল বেড়ে যাওয়ায় ওই রাস্তা দিয়ে চলাচল করা যাচ্ছে না। তবে নদীর উপর সাঁকো রয়েছে। সেই সাঁকো দিয়ে পথচারী ও সাইকেল চালকরা যাতায়াত করলেও বড় গাড়ি যাতায়াত করতে পারছে না।
ইছামতী নদীর এই অবস্থায় পাবাখালি ও তার আশপাশের এলাকার মানুষ আতঙ্কিত। বিডিও সৌগতকুমার সাহা বলেন, ইছামতী নদীর উৎসমুখে জল বেড়েছে। ওই এলাকা দিয়ে প্রচুর মানুষ যাতায়াত করেন। আমরা পরিস্থিতি নজরে রেখেছি।