হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
মৃতার পরিবার জানিয়েছে, তিনি মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন। মাঝেমধ্যে বাড়ি থেকে চলে যেতেন। আবার কিছুদিন পর ফিরে আসতেন। ১৯ জুন থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। শ্বশুরবাড়ির লোকজন আত্মীয়স্বজনের বাড়ি সহ বিভিন্ন জায়গায় খোঁজ করে। কিন্তু কোনও সন্ধান মেলেনি। বুধবার শ্বশুরবাড়ির তরফে নিতুড়িয়া থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়।
এদিন গ্রামের এক ব্যক্তি মাঠে গবাদি পশু চরাতে গিয়ে জঙ্গলের ভিতর গৃহবধূর ঝুলন্ত দেহটি দেখতে পান। তিনি গ্রামবাসী ও পুলিসে খবর দেন। খবর পেয়ে পুলিস গিয়ে দেহটি উদ্ধার করে। পরিবারের সদস্যরা গৃহবধূর পোশাক ও হাতের চুড়ি, বালা দেখে দেহ শনাক্ত করেন। পুলিস জানিয়েছে, একটি অস্বাভাবিক মৃত্যুর মামলা রুজু করা হয়েছে। গৃহবধূর মৃত্যুর কারণ জানতে দেহটি ময়নাতদন্তে পাঠানো হয়েছে।