হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
অধ্যক্ষ নির্মলেন্দু সরকার বলেন, কোনও অধ্যাপক বা অধ্যাপিকা কলেজের সময়ে বাড়িতে টিউশনি পড়াতে পারেন না। এটা বেআইনি। আমরা অভিযোগ পেলে পুলিসকে জানাব। তবে টিউশনি পড়ানোর সঙ্গে ছাত্রছাত্রীদের পরীক্ষায় ফেল করার কোনও সম্পর্ক আছে কি না আমার জানা নেই। ফেল করা ছাত্রছাত্রীরা আমাকে লিখিত অভিযোগ জানিয়েছে। এটা দেখার জন্য থাকা দু’টি কমিটির কাছে ছাত্রছাত্রীদের অভিযোগ পাঠিয়ে দিয়েছি। তাঁরা দ্রুত বৈঠক করে আমাকে রিপোর্ট দেবেন।
জানা গিয়েছে, কলেজে প্রাণিবিদ্যা বিভাগের অনার্সে ষষ্ঠ সেমেস্টারে ১৮জন পড়ুয়া রয়েছেন। কয়েকদিন আগে পঞ্চম সেমেস্টারের ফল প্রকাশ হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে, ১১জন ছাত্রছাত্রী একটি নির্দিষ্ট পেপারে ফেল করেছেন। একটি পেপারে মোট ৭৫নম্বরের মধ্যে ২৬ পেলেই পাশ করানো হয়। বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী ৭৫নম্বরের মধ্যে ৩৫ নম্বর হোম কলেজের হাতে থাকে। তারমধ্যে ইন্টারনাল ১৫নম্বর এবং হোম সেন্টারের প্রাক্টিক্যালে ২০নম্বর থাকে। বাইরের সেন্টারের হাতে থাকে ৪০ নম্বর। পড়ুয়াদের দাবি, কলেজের হাতে যে ইন্টারনাল নম্বর থাকে তাতে অত্যন্ত কম নম্বর দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ, এই পেপারের দু’জন অধ্যাপিকা ও একজন অধ্যাপক নাকি ইচ্ছাকৃতভাবে ইন্টারনালের মোট ৩৫নম্বরের মধ্যে অত্যন্ত কম নম্বর দিয়ে ফেল করিয়েছেন।-নিজস্ব চিত্র