হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
পুলিস ও আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, পূর্তদপ্তরে গ্রুপ-ডি পদে অনুকম্পাজনিত চাকরি পেতে আবেদন করে মুজিদ। চাকরি পাওয়ার জন্য ভাতারের একটি স্কুলের শংসাপত্র জমা দেয় সে। তাতে সে নবম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশুনা করেছে বলে লেখা ছিল। চাকরির আগে তার দেওয়া তথ্য যাচাইয়ের জন্য নথিপত্র পরীক্ষা করতে জেলা গোয়েন্দা দপ্তরে পাঠানো হয়। গোয়েন্দা দপ্তরের তদন্তে জানা যায়, সে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। অষ্টম শ্রেণির পরীক্ষায় সে ফেল করে। তারপর পড়াশোনা ছেড়ে দেয়। জেলা গোয়েন্দা দপ্তরের তরফে বিষয়টি পূর্তদপ্তর(সড়ক)-এর জয়েন্ট সেক্রেটারিকে জানানো হয়। স্কুল থেকেও বিষয়টি দপ্তরকে জানানো হয়। এরপরই জয়েন্ট সেক্রেটারি মুজিদের বিরুদ্ধে এফআইআর করার জন্য নির্দেশ দেন। সেইমতো পূর্তদপ্তরের বর্ধমান ডিভিশনের এগজিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার-১ সুজয় রায় প্রতিহার বর্ধমান থানায় মুজিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগ পেয়ে জাল নথিপত্র তৈরি করে প্রতারণার ধারায় মামলা রুজু হয়। তদন্তে জানা যায়, ২০০১-’০২ সালে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ত মুজিদ। পরীক্ষায় সে অকৃতকার্য হয়। তার নকল শংসাপত্রটি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে।
ভাতারে ডাকাতির পরিকল্পনায় আসা ৩ দুষ্কৃতী গ্রেপ্তার: কারখানায় ডাকাতি করতে এসে পুলিসের জালে ধরা পড়ল তিনজন। ধৃতদের নাম সোনু শেখ, নয়ন শেখ ওরফে নূরউদ্দিন ও তরুণ ফুলমালি ওরফে সম্রাট। দুই বর্ধমানের বিভিন্ন জায়গায় তাদের বাড়ি। পুলিস জানিয়েছে, বুধবার ভোররাতে ভাতার থানা এলাকায় ওড়গ্রাম-কাশীপুর রোডে শালকুনি ক্যানেলপাড়ের কাছে লরিতে চেপে একটি ডাকাতদল আসে। দলে ১১-১২জন ছিল। স্থানীয় কারখানায় ডাকাতির পরিকল্পনা ছিল তাদের। খবর পেয়ে পুলিস সেখানে হানা দিয়ে ওই তিনজনকে ধরে। দলের বাকিরা পালিয়ে যায়। ধৃতদের কাছ থেকে একটি পাইপগান, দু’রাউন্ড গুলি, লোহা কাটার ব্লেড, নাইলনের দড়ি, লোহার সিঁড়ি প্রভৃতি বাজেয়াপ্ত হয়েছে বলে পুলিসের দাবি। ধৃতদের ব্যবহৃত লরিটি পুলিস বাজেয়াপ্ত করেছে। ধৃতদের এদিন বর্ধমান সিজেএম আদালতে পেশ হলে জেল হেফাজতে পাঠিয়ে ১০জুলাই ধৃতদের ফের পেশের নির্দেশ দেন সিজেএম।