ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
শুক্রবার উত্তরবঙ্গ মেডিক্যালের একাংশ চিকিৎসক, অধ্যাপক এবং প্রাক্তনীরা প্রিন্সিপাল ডাঃ ইন্দ্রজিৎ সাহাকে স্মারকলিপি দিয়ে অবিলম্বে এই অফিস এখান থেকে সরিয়ে দেওয়ার দাবি জানান। তাঁদের অভিযোগ, ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিক্যাল কাউন্সিলের এক চিকিৎসক নেতা প্রভাব খাটিয়ে অনৈতিকভাবে এখানে অফিসটি বানিয়েছেন। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের নিউরো সার্জারি বিভাগের প্রধান ডাঃ সজল বিশ্বাস বলেন, মেডিক্যাল ক্যাম্পাসে কোথাও মেডিক্যাল কাউন্সিলের অফিস নেই, হতেও পারে না। সেখানে এক নেতা প্রভাব খাটিয়ে সুপার স্পেশালিটির পাঁচটি রুম নিয়ে ওয়েস্ট বেঙ্গল মেডিক্যাল কাউন্সিলের উত্তরবঙ্গ শাখার অফিস বানান। সুপার স্পেশালিটি ব্লক এখনও পূর্ণাঙ্গভাবে চালু হয়নি। সেব্যাপারে এঁদের কোনও উদ্যোগ নেই। মেডিক্যাল কাউন্সিলের অফিস করতে তাঁদের বেশি উৎসাহী ছিল। একটাই কারণ এখানে আখড়া করে মেডিক্যাল কলেজগুলিতে থ্রেট কালচার ও দুর্নীতির জাল বিস্তার করা।
উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের বায়োকেমিস্ট্রি বিভাগের প্রধান ডাঃ অর্ণব সরকার বলেন, ওই চিকিৎসক নেতার নেতৃত্বে থ্রেট কালচার মার্কেটিংয়ে পরিণত হয়েছে। বিভিন্ন ডাক্তার এবং ছাত্রছাত্রীকে হুমকির মধ্যে রেখে কাজ করাতেন। আমরা আর এখানে এই অফিস থাকতে দেব না। এই অফিস এখানে থাকায় চিকিৎসকরা এখনও আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন। প্রিন্সিপালকে অবিলম্বে এই অফিস এখান থেকে সরানোর দাবি জানিয়ে স্মারকলিপি দিয়েছি আমরা।
সংগঠনের অ্যাসিস্ট্যান্ট ট্রেজারার ডাঃ স্বরূপ দত্ত বলেন, উত্তরবঙ্গের কাজকর্ম এখান থেকে পরিচালনা করার জন্য অফিস খোলা হয়েছে। এর বেশিকিছু জানা নেই। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপাল বলেন, চিকিৎসকদের একটি দল স্মারকলিপি দিয়েছে। আমি বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে পাঠিয়ে দিয়েছি। তারা যা সিদ্ধান্ত নেবেন সেই মতো কাজ হবে।