হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
অসীম দত্ত, শিলিগুড়ি: ২০২১ সালে জিওগ্রাফিক্যাল ইন্ডিকেশন (জিআই) ট্যাগ পাওয়া দার্জিলিংয়ের ডল্লে খুরসানি লঙ্কার চাহিদা দেশের গণ্ডি ছাড়িয়ে এখন বিদেশের বাজারেও তুঙ্গে। সুগন্ধি ও ঝাল এই লঙ্কা এখন সৌদিআরব, বাহারিন, দুবাইয়ের বাজারে রপ্তানি শুরু হয়েছে। দার্জিলিং উদ্যানপালন দপ্তর আগামী দু’বছরের মধ্যে আমেরিকা, ইউরোপেও এই লঙ্কা রপ্তানির টার্গেট নিয়েছে। পাশাপাশি অন্যান্য দেশেও ডল্লের চাহিদা ক্রমেই বাড়ছে। কিন্তু চাহিদার তুলনায় উৎপাদন কম থাকায় বিদেশের বাজারে সেই পরিমাণ লঙ্কা রপ্তানি করা সম্ভব হচ্ছে না।
বর্তমানে এই ফসলের হাত ধরেই পাহাড়ের চাষিরা আর্থিকভাবে অনেকটাই স্বাবলম্বী হচ্ছেন। গোর্খাল্যান্ড টেরিটোরিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের উদ্যানপালন বিভাগের সহযোগিতায় উৎসাহিত হচ্ছেন ডল্লে খুরসানি চাষের সঙ্গে যুক্ত চাষিরা। কয়েক বছর আগে দার্জিলিং ও কার্শিয়াংয়ে কিছু পরিমাণ এলাকায় এই লঙ্কার উৎপাদন হতো। সেই সময় খোলা আকাশের নীচেই অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে ঘরোয়াভাবে এর চাষ করা হতো। ফলে পাহাড়ের প্রতিকূল আবহাওয়ার জন্য এই লঙ্কার চাষ হতো নামমাত্র। সেইসময় পাহাড়ে যে পরিমাণ ডল্লের চাষ করা হতো তা পাহাড়বাসীর চাহিদাই পূরণ করা যেত না। মাঝেমধ্যে সমতলের শিলিগুড়ি বা আশপাশের হাটবাজারে খুব কম পরিমাণে দেখা মিলত। তবে ২০২১ সালে এই লঙ্কা জিআই ট্যাগ পাওয়ার পর চাষিদের আগ্রহ বাড়াতে ময়দানে নামে উদ্যানপালন দপ্তর। জিটিএ’র উদ্যানপালন বিভাগের এগজিকিউটিউভ ডিরেক্টর সোনাম ভুটিয়া বলেন, ২০২১ সালে ডল্লে খুরসানি জিআই ট্যাগ পাওয়ার পর আমরা চাষিদের উৎসাহিত করতে শুরু করেছি। বিদেশের মাটিতে এই লঙ্কার চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে। বাহারিন, সৌদিআরব, দুবাইতে এখন এই লঙ্কার রপ্তানি করা হচ্ছে। অন্যান্য দেশেও এর চাহিদা রয়েছে। কিন্তু উৎপাদন কম থাকায় চাহিদা অনুযায়ী রপ্তানি করা সম্ভব হচ্ছে না।
বর্তমানে ডল্লে খুরসানি চাষকে প্রতিকূল আবহাওয়া থেকে বাঁচাতে পলি হাউসের ব্যবস্থা করছে উদ্যানপালন দপ্তর। গত দু’বছরে দার্জিলিং উদ্যানপালন দপ্তর প্রায় ১১ হাজার পলি হাউসের ব্যবস্থা করে দিয়েছে চাষিদের। এই মুহূর্তে শুধুমাত্র দার্জিলিং পাহাড়েই ১৬০-১৭০ হেক্টর জমিতে ডল্লে খুরসানি চাষ করা হচ্ছে। বর্তমানে দার্জিলিং পাহাড়ের কার্শিয়াং মহকুমার সিটং, দার্জিলিংয়ের পুলবাজার, তাগাদা, মিরিক, বিজনবাড়ি সহ কালিম্পং জেলার বেশকিছু এলাকায় এই লঙ্কার ব্যাপক চাষ হচ্ছে।
দার্জিলিং মহকুমা উদ্যানপালন দপ্তরের অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর দেবজিৎ বসাক বলেন, চাষিদের উৎসাহিত করতে রাজ্য সরকারের তরফে সাহায্য করা হচ্ছে। চাষে যাতে কোনও ক্ষতি না হয় সেজন্য পলি হাউসের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
বর্তমানে এই ফসলের হাত ধরেই পাহাড়ের চাষিরা আর্থিকভাবে অনেকটাই স্বাবলম্বী হচ্ছেন। গোর্খাল্যান্ড টেরিটোরিয়াল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের উদ্যানপালন বিভাগের সহযোগিতায় উৎসাহিত হচ্ছেন ডল্লে খুরসানি চাষের সঙ্গে যুক্ত চাষিরা। কয়েক বছর আগে দার্জিলিং ও কার্শিয়াংয়ে কিছু পরিমাণ এলাকায় এই লঙ্কার উৎপাদন হতো। সেই সময় খোলা আকাশের নীচেই অবৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে ঘরোয়াভাবে এর চাষ করা হতো। ফলে পাহাড়ের প্রতিকূল আবহাওয়ার জন্য এই লঙ্কার চাষ হতো নামমাত্র। সেইসময় পাহাড়ে যে পরিমাণ ডল্লের চাষ করা হতো তা পাহাড়বাসীর চাহিদাই পূরণ করা যেত না। মাঝেমধ্যে সমতলের শিলিগুড়ি বা আশপাশের হাটবাজারে খুব কম পরিমাণে দেখা মিলত। তবে ২০২১ সালে এই লঙ্কা জিআই ট্যাগ পাওয়ার পর চাষিদের আগ্রহ বাড়াতে ময়দানে নামে উদ্যানপালন দপ্তর। জিটিএ’র উদ্যানপালন বিভাগের এগজিকিউটিউভ ডিরেক্টর সোনাম ভুটিয়া বলেন, ২০২১ সালে ডল্লে খুরসানি জিআই ট্যাগ পাওয়ার পর আমরা চাষিদের উৎসাহিত করতে শুরু করেছি। বিদেশের মাটিতে এই লঙ্কার চাহিদা ক্রমশ বাড়ছে। বাহারিন, সৌদিআরব, দুবাইতে এখন এই লঙ্কার রপ্তানি করা হচ্ছে। অন্যান্য দেশেও এর চাহিদা রয়েছে। কিন্তু উৎপাদন কম থাকায় চাহিদা অনুযায়ী রপ্তানি করা সম্ভব হচ্ছে না।
বর্তমানে ডল্লে খুরসানি চাষকে প্রতিকূল আবহাওয়া থেকে বাঁচাতে পলি হাউসের ব্যবস্থা করছে উদ্যানপালন দপ্তর। গত দু’বছরে দার্জিলিং উদ্যানপালন দপ্তর প্রায় ১১ হাজার পলি হাউসের ব্যবস্থা করে দিয়েছে চাষিদের। এই মুহূর্তে শুধুমাত্র দার্জিলিং পাহাড়েই ১৬০-১৭০ হেক্টর জমিতে ডল্লে খুরসানি চাষ করা হচ্ছে। বর্তমানে দার্জিলিং পাহাড়ের কার্শিয়াং মহকুমার সিটং, দার্জিলিংয়ের পুলবাজার, তাগাদা, মিরিক, বিজনবাড়ি সহ কালিম্পং জেলার বেশকিছু এলাকায় এই লঙ্কার ব্যাপক চাষ হচ্ছে।
দার্জিলিং মহকুমা উদ্যানপালন দপ্তরের অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিরেক্টর দেবজিৎ বসাক বলেন, চাষিদের উৎসাহিত করতে রাজ্য সরকারের তরফে সাহায্য করা হচ্ছে। চাষে যাতে কোনও ক্ষতি না হয় সেজন্য পলি হাউসের ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
