হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
ময়নাগুড়ি ফার্ম শহিদগড়ে এনবিএসটিসি’র ময়নাগুড়ি ডিপোর ১৭ ডেসিমেল জায়গা দখল হয়ে রয়েছে। সেখানে একটি হোটেল, বাড়ি তৈরি হয়ে গিয়েছে। মুখ্যমন্ত্রীর ‘ধমক’-এর পর সংস্থা এবার তাদের জমি দখলমুক্ত করতে চলেছে। যারা জায়গা দখল করেছে, তাদের চিঠি পাঠানো হচ্ছে। পাশাপাশি ডিপোয় বাস ঢোকার জন্য আলাদা রাস্তা করতে চলেছে কর্তৃপক্ষ। বুধবার একথা জানিয়েছেন এনবিএসটিসি’র চেয়ারম্যান পার্থপ্রতিম রায়।
ময়নাগুড়ি পুরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার অমিতাভ চক্রবর্তীকে এর আগে সংশ্লিষ্ট দপ্তর থেকে তালিকা করতে বলা হয়েছিল। যে রাস্তা দিয়ে বাসগুলি ডিপোয় ঢোকে, সেখানে কিছু দোকানপাট আছে। তারজন্য কাউন্সিলারকেই দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। পাশাপাশি যারা ডিপোর জমি দখল করেছে, তারা ১৫ নম্বর ওয়ার্ডের বাসিন্দা, তাই তাকেই এ ব্যাপারে দায়িত্ব দিয়েছিল কর্তৃপক্ষ। কাউন্সিলার অমিতাভ চক্রবর্তী বলেন, যারা জায়গা দখল করেছে, তাদের সঙ্গে কথা বলেছি। পাশাপাশি একটি রাস্তা হচ্ছে, এজন্য জমি ছাড়তে হবে এমন ২৫ জনের নামের তালিকা তৈরি করেছি। তাঁদের সরিয়ে দেওয়া হবে। এনবিএসটিসি’র চেয়ারম্যান বলেন, শীঘ্রই আমরা দখল হয়ে যাওয়া জমি পুনরুদ্ধারে নামব। ময়নাগুড়ি ডিপোর ইনচার্জ ঋষিকেশ বর্মন বলেন, ডিপোয় ৪১ ডেসিমেল জমি আছে। কাগজপত্র ঘেঁটে দেখেছি, ১৭ ডেসিমেল জায়গা দখল হয়ে আছে। জায়গাটি দখলমুক্ত হলে ডিপো সম্প্রসারণ করা যাবে।