হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
এতদিন জবরদখল হয়ে থাকলেও পুরসভা চুপ থাকায় মুখ খুলেছে বিরোধীরা। কংগ্রেস কাউন্সিলার অম্লান মুন্সি বলেন, সরকারি জমি দখল করে নির্মাণের বিষয়ে বহুবার বলা হয়েছিল। এবারে মুখ্যমন্ত্রী হুঁশিয়ারি দেওয়ায় পুরসভা নড়েচড়ে বসল । আশা করছি, এবারে জমিগুলি দখলমুক্ত হবে।
জলপাইগুড়ি পুরসভায় ২৫টি ওয়ার্ড। মোট ১২.৯৭ বর্গ কিমি এড়িয়া নিয়ে এই পুরসভা। দেড় লক্ষের বেশি জনসংখ্যা। পুরসভার পুরনো রেকর্ড অনুসারে জমি রয়েছে ৭৫ একরের মতো। কিন্তু কয়েক বছর থেকে পুরসভা এলাকায় নিকাশি নালার পাশাপাশি খাস জমি দখল করা, বেআইনি নির্মাণের অভিযোগ সামনে এসেছে। বছর খানেক আগে ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে করলা সেতুর পাশে জলা জমিতে পুরসভার বিনা অনুমতিতে নির্মাণ কাজ করা হয়। যদিও পরবর্তীতে পুরসভার হস্তক্ষেপে তা বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে পুরসভার ২৫টি ওয়ার্ডের মধ্যে জবরদখলের আরও ঘটনা রয়েছে বলেও মনে করছেন খোদ পুরকর্মীদের একাংশ।
পুরসভার চেয়ারপার্সন পাপিয়া পাল বলেন, ভূমিদপ্তরের রিপোর্ট ও পুরসভার করা স্ক্রুটিনি মিলিয়ে দেখলেই বোঝা যাবে জমি কি অবস্থায় আছে। সেই অনুসারে পরবর্তী পদক্ষেপ করব। বেআইনি নির্মাণ থাকলে ভেঙে দেওয়া হবে।