ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসার ও বিক্রয় বৃদ্ধি। অর্থাগম ক্রমশ বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা। ... বিশদ
ইন্টারন্যাশনাল লেবার অর্গানাজেশনের এই রিপোর্টকে উল্লেখ করে অর্থ, বাণিজ্য, স্কিল উন্নয়ন মন্ত্রককে দ্রুত একটি দীর্ঘমেয়াদী পরিকল্পনা করতে বলেছে নীতি আয়োগ। জানা যাচ্ছে, এই প্রবণতায় রাশ টানার লক্ষ্যে এখন চাকরির থেকেও প্রশিক্ষণে বেশি জোর দেওয়া হয়েছে। ইন্টার্নশিপ কর্মসূচি এই লক্ষ্যেরই অঙ্গ। সেক্ষেত্রে একবার ইন্টার্নশিপে প্রবেশ করলে, চাকরি না পেলেও কাউকে প্রশিক্ষণহীন তকমা দেওয়া যাবে না। আর এভাবে আইএলও রিপোর্টে ভারতের অবস্থানে উন্নতি হবে। ২০২৩ সালের রিপোর্টে বলা হয়েছিল ভারতে যুব সমাজের সামগ্রিক বেকারত্বের হার প্রায় ১৪ শতাংশ। আশা করা হয়েছিল ২০২৫ সালে কমবে। কিন্তু সম্প্রতি আইএলও রিপোর্টে বলা হচ্ছে, বেকারত্বের সবথেকে বড় কারণ কাজ করার মতো যোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি দেশের যুব সমাজের বিপুল অংশ। অর্থাৎ হয় শিক্ষা অথবা স্কিল। দুটির কোনওটাই নেই। আর সেই কারণে নেই কর্মসংস্থান। স্কিল ডেভেলপমেন্ট মন্ত্রককে বলা হয়েছে, শ্রম মন্ত্রকের সঙ্গে সমন্বয় করতে। কর্মোদ্যোগী কর্মসূচিতে আরও বেশি সংখ্যক যুবক-যুবতীকে যুক্ত করতে বলা হচ্ছে রাজ্যগুলিকে।
অন্যদিকে, বেকারত্ব বৃদ্ধির জন্য বিরোধী রাজ্যগুলি দায়ী করে জোর প্রচারে যাচ্ছে কেন্দ্র। যা শুরু করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ধর্মেন্দ্র প্রধান। তিনি বলেছেন, পরিসংখ্যানেই স্পষ্ট যে বিরোধী শাসিত রাজ্যে বেকারত্বের হার বেশি।