ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
গোটা বিষয়টি নিয়ে নীতীশ কুমার সরকারের সমালোচনায় সরব বিরোধীরা। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা আরজেডি প্রধান লালুপ্রসাদ যাদবের অভিযোগ, ‘বিহারে আইন-শৃঙ্খলা বলে কিছু নেই। নীতীশ কুমার সরকার গুরুতর ব্যর্থ।’ ঘটনার পরেই কেন্দ্রীয় মন্ত্রী জিতনরাম মাঝি দাবি করেছিলেন, আগুন লাগানোর ঘটনায় ধৃতদের ৯০ শতাংশই একটি নির্দিষ্ট সম্প্রদায়ের। তারা প্রত্যেকেই আরজেডি সমর্থক। এই প্রসঙ্গে লালুপ্রসাদের দাবি, ‘জিতনরাম নিজেই বিভ্রান্ত। দেশকেও বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করছেন।’ ঘটনা নিয়ে এক্স হ্যান্ডলে আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রীজি, আপনার ডাবল ইঞ্জিন সরকারের রাজত্বে বিহারে দলিতদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। আপনি এই নিয়ে কিছু বলবেন কি?’
গ্রামবাসীদের অভিযোগ, বুধবার সন্ধ্যা ৭টার দিকে একদল সশস্ত্র দুষ্কৃতী হামলা চালিয়ে দলিত মহল্লার বাড়িগুলিতে আগুন ধরিয়ে দেয়। গ্রামের একটি জমি ঘিরে বিবাদের জেরে এই ঘটনা। নওয়াদার পুলিস সুপার অভিনব ধীমান বলেন, ‘বুধবার সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ মানঝিটোলায় একাধিক বাড়িতে আগুন লাগার খবর পেয়ে পুলিস ঘটনাস্থলে পৌঁছয়। দ্রুত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে দমকল।’ ঘরহারা পরিবারগুলিকে খাবারের প্যাকেট, পানীয় জল এবং ত্রাণসামগ্রী তুলে দেওয়ার কথা জানিয়েছেন জেলাশাসক। অগ্নিসংযোগের ঘটনা নিয়ে এদিন বৈঠক করেন নীতীশ কুমার। এক আধিকারিক জানিয়েছেন, ‘আইন যারা নিজের হাতে তুলে নিয়েছে, তাদের রেয়াত করা হবে না বলে বৈঠকে জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।’