ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
ভারতে অপরিশোধিত পেট্রপণ্যের মোট ঘরোয়া চাহিদার ৮০ শতাংশের বেশি আমদানি করতে হয়। আন্তর্জাতিক বাজারের দামের ওঠানামার সঙ্গে নির্ভর করে ঘরোয়া বাজারের দাম। গত সপ্তাহে ব্রেন্ট ক্রুডের দাম ব্যারেল প্রতি ৮০ ডলারের নীচে নেমে আসে। যা ২০২১ সালের ডিসেম্বর থেকে সর্বনিম্ন। ফলে উৎপাদন খরচ কমেছে তেল কোম্পানিগুলির। অথচ সাধারণ ক্রেতারা এর সুফল পাচ্ছেন না। যার দায় কোম্পানিগুলির উপরে চাপিয়েছিলেন পেট্রলিয়াম সচিব পঙ্কজ জৈন। তাঁর বক্তব্য ছিল, পেট্রল ও ডিজেলে দাম কমবে কি না, সেই সিদ্ধান্ত নেবে বিপণন সংস্থাগুলি। যদিও তথ্যভিজ্ঞ মহলের মতে, খাতায় কলমে তেল সংস্থাগুলি জ্বালানির দাম নির্ধারণ করলেও, তা সম্পূর্ণভাবে সরকারি প্রভাব মুক্ত নয়।
নভেম্বরে মহারাষ্ট্রে বিধানসভা ভোট হওয়ার সম্ভাবনা। তার আগে পেট্রল ও ডিজেলের দাম কমতে পারে। জ্বালানির দাম লিটার প্রতি ২ টাকা করে কমতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।
যদিও পেট্রলিয়াম মন্ত্রকের এক শীর্ষ আধিকারিকের বক্তব্য, আন্তর্জাতিক বাজারে অপরিশোধিত তেলের দাম এখন স্থির নয়। একদিন দাম কমলেও পরের দিন তা আবার বাড়ছে। যতদিন দামে এই অস্থিরতা চলছে, ততদিন ঘরোয়া বাজারে পেট্রল ও ডিজেলের দাম কমানো তেল কোম্পানিগুলির জন্য একটু ঝুঁকির হবে বলেই তাঁর দাবি।