ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
বুধবার অমরাবতীতে গিয়ে দল এবং এনডিও শরিকদের সঙ্গে বৈঠক করেন চন্দ্রবাবু। সেখানেই তিনি রাজ্যের পূর্বতন সরকারের (ওয়াই এস আর সিপি) আমলে তিরুপতির শ্রী ভেঙ্কটেশ্বর মন্দিরে নিম্নমানের সামগ্রী দিয়ে প্রসাদী লাড্ডু তৈরির অভিযোগ করেন। যদিও জগন্মোহন রেড্ডির দলের তরফে এই অভিযোগ অস্বীকার করা হয়েছে। দলের সিনিয়র নেতা ওয়াই ভি সুব্বা রেড্ডি চন্দ্রবাবুর মন্তব্যকে ‘বিদ্বেষমূলক’ বলে অভিহিত করেছেন। তাঁর দাবি, সংকীর্ণ রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ করতেই এমন বিভ্রান্তিমূলক তথ্য পরিবেশন করা হয়েছে। ‘এক্স’ হ্যান্ডলে তিনি লিখেছেন, ‘অত্যন্ত জঘন্য অভিযোগ। কেউ তিরুপতির প্রসাদী লাড্ডু সম্পর্কে এমন কথা বলতে পারেন বা এরকম অভিযোগ আনতে পারেন, তা ভাবতেই পারছি না।’
যদিও দাবির স্বপক্ষে জুলাই মাসের একটি রিপোর্টকে হাতিয়ার করেছেন চন্দ্রবাবু। গত জুলাইয়ে সেন্টার ফর অ্যানালিসিস অ্যান্ড লার্নিং ইন লাইভস্টক অ্যান্ড ফুড (সিএএলএফ) ল্যাবরেটরিতে ওই পরীক্ষা হয়। এই ল্যাবটি গুজরাতের ন্যাশনাল ডেয়ারি ডেভেলপমেন্ট বোর্ড-এর অধীন। বুধবার তিরুপতির প্রসাদী লাড্ডুর উপাদান সংক্রান্ত রিপোর্টটি প্রকাশ পেয়েছে। তাতে লাড্ডু তৈরিতে মাছের তেল এবং গোরু ও শুয়োরের চর্বির উপস্থিতির প্রমাণ মিলেছে। এরপরই তিরুপতির প্রসাদী লাড্ডুতে এমন নিম্নমানের সামগ্রী ব্যবহার নিয়ে সরব হন চন্দ্রবাবু। মুখ্যমন্ত্রীর পাশাপাশি তাঁর ছেলে তথা রাজ্যের তথ্যপ্রযুক্তিমন্ত্রী নারা লোকেশও সমালোচনায় সরব হয়েছেন। তিনি বলেছেন, ‘তিরুপতির এই মন্দির আমাদের সকলের কাছে অত্যন্ত পবিত্র স্থান। দেশ-বিদেশের অগণিত ভক্ত এখানকার প্রসাদী লাড্ডু পাওয়ার জন্য ব্যাকুল থাকেন। সেই লাড্ডুতে পশুর চর্বি ব্যবহার করা হতো জানতে পেরে সত্যিই খুব আঘাত পেয়েছি।’