হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
যদিও সরকার তথা লোকসভার স্পিকার অফিস সূত্রে জানা গিয়েছে, গতবারের মতো এবারও ডেপুটি স্পিকার ছাড়াই সভা চালানো হবে। যা একপ্রকার অসাংবিধানিক বলেই বিরোধীদের মত। কারণ, সংবিধানের ৯৩ নম্বর অনুচ্ছেদে স্পষ্ট বলা আছে, লোকসভায় একজন স্পিকার এবং ডেপুটি স্পিকারকে বেছে নিতে হবে।’ যদিও সংবিধানের সেই অনুচ্ছেদকে গত পাঁচ বছর অগ্রাহ্য করেছেন নরেন্দ্র মোদি। স্পিকার থাকলেও ডেপুটি স্পিকার কাউকে করাই হয়নি। পদ ছিল শূন্য। ‘প্যানেল অব চেয়ারপার্সনস’ তৈরি করেই চালানো হয়েছে সভা। সাধারণত, স্পিকার পদে সরকার পক্ষের, আর ডেপুটি স্পিকার পদে বিরোধীদের কাউকে বসানো হয়। কিন্তু মোদি গত পাঁচ বছর সেই সুযোগই দেননি। এবারও সেই একই অবস্থান এখনও পর্যন্ত নিয়েছে সরকার।
আর তা আন্দাজ করেই তেলেঙ্গানার হায়দারবাদের এআইএমআইএম সাংসদ আসাদউদ্দিন ওয়েসি এদিন ওম বিড়লাকে সভায় শুনিয়ে দেন, স্পিকার নির্বাচিত হয়েছেন, খুব ভালো কথা। কিন্তু আপনার একার কাঁধে সভা চালানোর দায়িত্ব না দিয়ে এবার ডেপুটি স্পিকার করা হোক। মনে রাখবেন, এবার কিন্তু লোকসভার চরিত্র বদলে গেছে। বিরোধীরা শক্তিশালী। বিজেপি আর মাড়িয়ে যেতে পারবে না। একই সুরে আম আদমি পার্টির পাঞ্জাবের এমপি গুরমিত সিংও বলেন, এবার আর যাই হোক, কাউকে ডেপুটি স্পিকার করা হোক।