হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
২০১৯ সালের লোকসভা ভোটে বিজেপির টিকিটে ১৮ জন জয়লাভ করেছিলেন। এবার সেই সংখ্যা কমে হয়েছে ১২। সেই কারণে অনেকেই মনে করছিলেন সচেতক আলাদাভাবে রাখার যৌক্তিকতা নেই। কিন্তু বিজেপির নিয়মই হল সচেতকের নাম দিতে হবে। তাই কে এবার ঔই পদে বসবেন, তা নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে। তবে সূত্রের খবর, বাংলায় দলের ফল তুলনায় খারাপ হলেও খগেনবাবু জিতেছেন। তাই এবারেও তাঁকেই লোকসভায় বঙ্গ বিজেপির সচেতক করা হতে পারে। বঙ্গ বিজেপির এক সাংসদ জানিয়েছেন, ‘খগেন মুর্মু ভালো লোক। তাঁর নাম লোকসভায় বঙ্গ বিজেপির সচেতক হিসেবে এলে বাকি ১১ জন এমপির কেউই আপত্তি করবেন না।’
এদিকে, লোকসভা নির্বাচনে বাংলায় দলের বিপর্যয় নিয়ে পর্যালোচনা করতে জুলাইয়ের ১৫ থেকে ২০ তারিখের মধ্যে কোনও এক বা দু’দিন বর্ধিত কর্মসমিতির বৈঠক ডাকছে রাজ্য বিজেপি। সেখানে উপস্থিত থাকবেন কেন্দ্রীয় প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। তবে দলের দাবি, শুধুমাত্র বাংলাতেই দলের বর্ধিত রাজ্য কর্মসমিতির বৈঠক হবে না। প্রতিটি রাজ্য কমিটিই তা করবে। বিজেপির সর্বভারতীয় সভাপতি থাকতে থাকতেই দলের এই বৈঠক করতে চাইছেন জে পি নাড্ডা।