ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসার ও বিক্রয় বৃদ্ধি। অর্থাগম ক্রমশ বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা। ... বিশদ
বৃহস্পতিবার সিবিআই আদালতের রিমান্ড লেটারে দাবি করে, টালা থানায় বসে ভুয়ো নথি তৈরি ও অদলবদল করা হয়েছে। এর তদন্তে নেমে থানার মালখানার দায়িত্বে থাকা অফিসারের ভূমিকা তদন্তকারীদের আতস কাঁচের তলায়। তাঁরা জেনেছেন, হাসপাতালের সেমিনার রুম থেকে সমস্ত সামগ্রী বাজেয়াপ্ত করে নিয়ে আসা হয় টালা থানায়। পরের দিন সেগুলি ফরেন্সিক পরীক্ষার জন্য পাঠানোর কথা ছিল। নিয়মানুযায়ী, মালখানার দায়িত্বে থাকা অফিসার সই করে সমস্ত জিনিস বুঝে নেবেন। তদন্তকারীরা জানতে চাইছেন, এই নিয়ম মেনে চলা হয়েছিল, নাকি নমুনাগুলি মালখানায় না রেখে থানার অন্য কোথাও রাখা হয়েছিল! তদন্তকারীদের সন্দেহ, দ্বিতীয় সম্ভাবনাই প্রবল। কারণ তা না হলে জাল নথি তৈরি করা সম্ভব নয়। তদন্তকারীরা শুনেছেন, বাজেয়াপ্ত করা নমুনার প্যাকেট নাকি খোলা হয়েছিল। যদিও এর স্বপক্ষে কোনও তথ্যপ্রমাণ তাঁরা পাননি। পাশাপাশি সিবিআই জেনেছে, জিডি বুকে লেখার ক্ষেত্রেও কিছু জায়গা অল্প ফাঁকা রাখা হয়। যাতে সেখানে পরে কিছু শব্দ ঢোকানো হয়। এক্ষেত্রে সেটি করা হয়েছে বলে তদন্তকারীরা দাবি করেছেন। এই সংক্রান্ত প্রমাণও তাঁদের হাতে এসেছে বলে সিবিআই জানিয়েছে। একইসঙ্গে সেমিনার হলেও উল্টোদিকের অংশ ভাঙার সময় পুলিসের নজর কীভাব এড়িয়ে গেল, তাই নিয়ে প্রাক্তন ওসিকে প্রশ্ন করা হলে যুক্তিসঙ্গত ব্যাখ্যা মেলেনি বলে এজেন্সি দাবি করেছে।