ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে খবর, ডিভিসি জল ছাড়ার পরিমাণ কমানোয় উদয়নারায়ণপুরে বন্যা পরিস্থিতির সামান্য উন্নতি হয়েছে। উঁচু জায়গাগুলি থেকে ধীরে ধীরে জল নামছে। তবে একাধিক গ্রাম পঞ্চায়েতের নিচু এলাকা এখনও জলমগ্ন। এর মধ্যেই ঝিকিরা-আমতা রাস্তা জলমগ্ন হয়ে যাওয়ায় যান চলাচল বন্ধ করে দিতে হয়েছে। জয়পুরের অমরাগড়ি বিবিধর গ্রামীণ হাসপাতাল চত্বর জলমগ্ন হয়ে পড়েছে। রোগীদের হাসপাতালে নিয়ে আসা, নিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে নৌকোই আপাতত ভরসা সেখানে। বৃহস্পতিবার রাত থেকে থলিয়া বিনোলাকৃষ্ণবাটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকা জলমগ্ন হয়ে পড়ায় বহু বাসিন্দা তাঁদের গৃহপালিত পশুপাখি নিয়েই সেহাগড়ি ব্রিজের উপর আশ্রয় নিয়েছেন। অন্যদিকে, দ্বীপাঞ্চল ভাটোরা, ঘোড়াবেড়িযা-চিৎনানের বন্যা পরিস্থিতি এখনও অপরিবর্তিত। দ্বীপাঞ্চলের অধিকাংশ নিচু জায়গা এখনও জলমগ্ন। যাতায়াতে নৌকোই একমাত্র ভরসা। আমতার বিধায়ক সুকান্ত পাল জানান, এখনও পর্যন্ত আমতা ২ নং ব্লকের ৯টি গ্রাম পঞ্চায়েতের ৫৫টিগ্রামের ২ লক্ষ মানুষ বন্যার কবলে পড়েছে। ব্লকের ২৪টি ত্রাণ শিবিরে ৫ হাজার মানুষ আশ্রয় নিয়েছেন। প্রশাসন সব দিকে নজর রাখছে।