হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
কয়েক মাস আগে প্রায় ২০ কোটি টাকা খরচ করে মধ্যমগ্রাম-সোদপুর রোডের সম্প্রসারণ হয়েছে। মানুষের যাতায়াতের সুবিধার জন্য দু’পাশে তৈরি করা হয়েছিল ফুটপাতও। কিন্তু দিনকয়েক বাদে দেখা গেল, হাঁটার পথটাই গিয়েছে চুরি হয়ে। কোনও অংশে আস্ত বাজার বসে গিয়েছে। কোথাও টিনের গুমটি করে খাবারের দোকান তৈরি হয়েছে। এমনকী অস্থায়ী অটো, টোটোর স্ট্যান্ড পর্যন্ত হয়ে গিয়েছে।
মুখ্যমন্ত্রীর ধমকের পর রাজ্যের অন্যান্য পুরসভা এলাকায় সরকারি জায়গা দখলমুক্ত করতে তৎপরতা দেখা যাচ্ছে। কিন্তু মধ্যমগ্রাম-সোদপুর রোডের ফুটপাত দখলমুক্ত করতে কোনও হেলদোল নেই বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, যশোর রোড সম্প্রসারণ হওয়ায় এয়ারপোর্ট থেকে মধ্যমগ্রামে যাতায়াত সহজ হয়েছে। কয়েক বছর আগে বাদু রোডও সম্প্রসারিত হয়। অন্যদিকে মধ্যমগ্রাম চৌমাথার পশ্চিম দিকের সোদপুর রোড ধরে সহজেই বিটি রোড হয়ে বারাকপুর ও কলকাতায় দ্রুত পৌঁছন যাচ্ছে। ব্যস্ত রাস্তায় যানজট এড়াতে সম্প্রসারণও হয়েছে। পথচলতি মানুষের হাঁটার জন্য তৈরি হয়েছে ফুটপাত। কিন্তু সেই ফুটপাতের বহু অংশই এখন চলে গিয়েছে জবরদখলকারীদের দখলে। আর পুরসভার বিপরীত রাস্তাটির দু’ধারে অটো ও টোটোর স্ট্যান্ড তৈরি হয়েছে। মধ্যমগ্রাম চৌমাথা থেকে কালীবাড়ি পর্যন্ত রাস্তার দু’ধারে হরেক খাবারের দোকান। ফুটপাত দখল করে চেয়ার, টেবিল পেতে চলে একাধিক রেস্তরাঁ। এর পাশাপাশি মধ্যমগ্রামের দোলতলা সংলগ্ন জেলা পুলিস লাইনের বিপরীত দিকে যশোর রোডের ধারে সরকারি জায়গা দখল করে চলছে একাধিক দোকান। তবে মধ্যমগ্রাম পুরসভার চেয়ারম্যান নিমাই ঘোষ বলেছেন, ‘ফুটপাত দখলমুক্ত করতে তৎপর প্রশাসন।’ তিনি জানান, পুলিস ইতিমধ্যেই মাইকিং করেছে। দু’দিন সময় দেওয়া হয়েছে হকারদের চিহ্নিত করে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।