হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
তবে তাঁকে নিয়ে ফ্যাঁসাদে পড়তে হয় পুলিসকর্তাদের। কারণ তাঁর ভাষা বুঝতে পারছিলেন না কেউই। ভাঙড় থানার পুলিস জানিয়েছে, তিনি যে ভাষায় কথা বলছিলেন, সেটা বিহার বা ছত্তিশগড়ের কোনও আদিবাসীদের স্থানীয় ভাষা বলেই মনে হয়েছিল। এদিকে, ভাগ্যক্রমে বুধবারই একটি মামলার তদন্তে ভাঙড়ে এসেছিল ঝাড়খণ্ড পুলিসের একটি টিম। তাদের সঙ্গে নিয়ে ভাঙড় থানার অফিসাররা হাসপাতালে যান। ঝাড়খণ্ডের এক অফিসার ওই মহিলার সঙ্গে কথা বলে জানতে পারেন, তিনি ওই রাজ্যের বাসিন্দা। তাঁর নাম দীপ্তিময়ী পারজয়ী। কিছুদিন আগেই ঝাড়খণ্ডের কুশৌর থানায় তাঁর নিখোঁজ হওয়ার ডায়েরি হয়েছিল।
পুলিস জানতে পারে, মানসিক ভারসাম্যহীনতার জন্য দীপ্তিময়ীদেবী মাঝেমধ্যেই বাড়ি থেকে নিখোঁজ হয়ে যেতেন। এরপর নানাভাবে চেষ্টা করে তাঁর পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে সফল হয় তারা। ভিডিও কলে ওই মহিলাকে তাঁর স্বামীর সঙ্গে কথাও বলিয়ে দেন পুলিস অফিসাররা। দীপ্তিময়ীদেবী যে পুত্রসন্তানের জন্ম দিয়েছেন, সেই খবরও জানানো হয়। জানা গিয়েছে, স্ত্রী ও পুত্রকে নিতে ঝাড়খণ্ড থেকে রওনা দিয়েছেন স্বামী ও পরিবারের লোকজন।