হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
সূত্রের খবর, চতুর্দশ ও পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের টাকার হিসেবই মূলত দেখতে চাইছে কেন্দ্র। তারা যে ফরম্যাট পাঠিয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে, ২০১৫-’১৬ থেকে ২০২৩-’২৪ সাল পর্যন্ত প্রতিটি পঞ্চায়েত কত টাকা পেয়েছে ও তার মধ্যে কত খরচ করেছে, তা উল্লেখ করতে হবে। পাশাপাশি তাদের নিজস্ব আয়ের পরিমাণও জানাতে হবে। পঞ্চায়েত দপ্তরের আধিকারিকরা মনে করছেন, পুরনো টাকার কতটা খরচ হয়েছে, তার উপরই হয়তো ভিত্তি করে রাজ্যের জন্য ষোড়শ অর্থ কমিশনের বরাদ্দ ঠিক করা হবে। রাজ্য বর্তমানে এই খাতে যে টাকা পাচ্ছে, তা বাড়বে নাকি একই থাকবে, সবটাই নির্ভর করছে পঞ্চায়েতগুলির পাঠানো তথ্যের উপর।
বর্তমানে চতুর্দশ অর্থ কমিশনের কোনও টাকা আর পড়ে নেই। সব জেলাই তাদের প্রাপ্য টাকা খরচ করেছে বলে জানা গিয়েছে। অন্যদিকে, পঞ্চদশ অর্থ কমিশনের তিন হাজার কোটিরও বেশি টাকা অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে রয়েছে। এখনও পর্যন্ত খরচ হয়েছে ৭০০ কোটির কাছাকাছি। ফলে এখনও বিপুল পরিমাণ টাকা খরচ করা বাকি। এর মধ্যে আগামী দিনে ধাপে ধাপে আরও টাকা ঢুকবে। তাই প্রতিটি জেলাকে গ্রামোন্নয়নের কাজে বেশি করে টাকা খরচের নির্দেশ দিয়েছে দপ্তর। একারণে প্রতিনিয়ত জেলার আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করছেন পঞ্চায়েত দপ্তরের কর্তারা। যাতে দ্রুত টেন্ডার ডেকে ওয়ার্ক অর্ডার দেওয়া যায়, সেই নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।