ছোট ও মাঝারি ব্যবসার প্রসার ও বিক্রয় বৃদ্ধি। অর্থাগম ক্রমশ বাড়বে। মানসিক অস্থিরতা। ... বিশদ
জানা গিয়েছে, একটি সর্বভারতীয় দলের সঙ্গে কলকাতার রুণাদেবী ও সুমন্ত বসু এই অভিযানে শামিল হয়েছিলেন। তাঁদের নেতৃত্ব দেন আসানসোলের পর্বতারোহী রাজু চক্রবর্তী। মঙ্গলবার ফোনে রুণাদেবী জানান, গত ৩ জুন তাঁরা কলকাতা থেকে রওনা হন। ৭ জুন থেকে মূল অভিযান শুরু হয়। ১৫ জুন সুমন্ত বসু সহ দক্ষিণ ভারতের তিন অভিযাত্রীর সঙ্গে তিনিও লংস্টাফস কলের শীর্ষে ওঠেন। ২০ জুন দলটি পাচু কল জয় করে নেমে আসতে শুরু করে। প্রসঙ্গত, ভারতের কোনও অভিযাত্রী দলের পক্ষে আগে কখনও পাচু কল জয় সম্ভব হয়নি বলে জানাচ্ছেন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা।
বিরল সাফল্য পেয়ে স্বভাবতই উচ্ছ্বসিত রুণাদেবী। ফোনে তিনি বলেন, ‘আমার বয়স এখন ৪৭। বছর দশেক আগে আমি পাহাড়ে ওঠা শুরু করি। তারপর যখন যেমন সুযোগ হয়েছে, পাহাড়কে ভালোবেসে ছুটে গিয়েছি। এবারের অভিযান যে আগের তুলনায় কঠিন ছিল, তা বুঝতে পারছিলাম। শেষ পর্যন্ত আমরা সফল হয়েছি, এটাই সবচেয়ে বেশি আনন্দের।’ এভারেস্ট জয়ী পর্বতারোহী দেবব্রত মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘লংস্টাফস কল ট্রেকিং করা বেশ কঠিন। প্রথম মহিলা হিসেবে ওঁর এই অর্জন অবশ্যই কৃতিত্বের দাবি রাখে। সেই সঙ্গে পাচু কল জয়ও উল্লেখযোগ্য। কারণ, এটিও ওই অঞ্চলের অন্যতম দুর্গম শৃঙ্গ।’