ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
এই মুহূর্তে ভারতের জনসংখ্যার ৬৮ শতাংশ কর্মমুখী। অর্থাৎ প্রতি ১০০ জনের মধ্যে ৬৮ জন কর্মঠ। ভারতের থেকে এই বিষয়ে এগিয়ে আছে চীন। সেখানে আরও বেশি মানুষ কর্মঠ। কিন্তু চীনের থেকে ভারতের বাসিন্দাদের বয়স এখনও কম। তথ্য বলছে, যেখানে চীনাদের গড় বয়স ৩৯ বছর, সেখানে ভারতীয়দের গড় বয়স ৩০ বছর। ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতীয়দের যে প্রজন্ম রোজগেরে হবে, তাদের সংখ্যা টেক্কা দেবে চীনকে, বলছে রিপোর্ট।
বিগত কয়েক বছরে আমূল বদলে গিয়েছে ভারতীয়দের কেনাকাটার ধরন। ভোগ্যপণ্য হোক বা বিনোদন ও পরিষেবা—সর্বত্রই পরিবর্তন লক্ষণীয়। আগামী দিনে সামগ্রিক বাজার যে আরও বাড়বে, একটি রিপোর্টে তারই ইঙ্গিত দিয়েছে অ্যাক্সিস মিউচুয়াল ফান্ড। তাদের বক্তব্য, ২০৩০ সালের মধ্যে ভারতীয়দের মধ্যে ১৪ বছরের কম বয়সি ক্রেতার সংখ্যা চীনে দেড় কোটি হবে। ভারতে তা হবে ৬.৬ কোটি। ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সি ক্রেতার সংখ্যা যখন চীনে হবে ৩.৯ কোটি, তখন ভারতে তা পৌঁছবে ৭ কোটিতে। ৩০ থেকে ৪৪ বছর বয়সি ক্রেতার সংখ্যা চীন ও ভারতে হবে যথাক্রমে ৩.৭ কোটি ও ৭.৪ কোটি। ৪৫ থেকে ৬৫ বছর বয়সি ক্রেতার সংখ্যা হবে চীন ও ভারতে যথাক্রমে ৭.১ ও ৭.৪ কোটি। ৬৫ বছরের বেশি ক্রেতার সংখ্যা যেখানে চীনে পৌঁছবে ৭.৬ কোটিতে, সেখানে ভারতে তা নেমে আসবে ১.৩ কোটিতে। এই তথ্য থেকেই বোঝা যাচ্ছে, মধ্যবয়সি ক্রেতার সংখ্যা ভারতে বেশি। মধ্যবয়সিরাই যে সবচেয়ে বেশি খরচ করেন, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না।