ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
কেরামতের অভিযোগ, বিধায়ক অপূর্ব চৌধুরী ও তাঁর ঘনিষ্ঠ শেখ মাসুদুর রহমানের নির্দেশেই তাঁকে মারধর করা হয়। সৈয়দ মহম্মদ আসিফ শেখ, সেন্টু শেখ আরও কয়েকজনকে নিয়ে এসে তাঁকে বাস থেকে নামিয়ে লাঠি, বাঁশ দিয়ে বেধড়ক মারধর করে। তিনি বলেন, আমি মাটিতে লুটিয়ে পড়লে প্রায় অচেতন অবস্থায় টোটোতে চাপিয়ে দেওয়া হয়। জ্ঞান ফিরলে দেখি, নতুনহাট প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে রয়েছি। কিন্তু, ওখানে আমাকে চিকিৎসা না করিয়ে প্রায় ৪০ জন লোক হুমকি দেয়। পরে আমাকে একজন ব্যক্তি ভাতার হাসপাতালে চিকিৎসা করানোর ব্যবস্থা করে। কিছুদিন আগে আমাকে বিধায়ক ও তাঁর পিএ শেখ মাসদুর রহমান হুমকি দেয়। আমাকে ব্লক অফিসে ঢুকতে দেবে না বলে। ঢুকলে মেরে হাত, পা ভেঙে দেবে বলে জানিয়েছিল।
শেখ মাসদুর রহমান পাল্টা অভিযোগ করে বলেন, ক্ষীরগ্রাম এলাকায় পথশ্রী প্রকল্পের সাইনবোর্ড চুরি করে একটি লেদে বিক্রি করে দেওয়ার অভিযোগ উঠেছিল কেরামত শেখের বিরুদ্ধে। এনিয়ে ছ’মাস আগেই পুলিসের কাছে অভিযোগ হয়েছিল।
মঙ্গলকোটের বিধায়ক অপূর্ব চৌধুরী বলেন, সরকারি সাইনবোর্ড চুরি নিয়ে সংশ্লিষ্ট ঠিকাদার গোষ্ঠীর কিছু লোকজনের সঙ্গে কেরামতের গোলমাল হয়েছে। তার জেরেই হয়তো কেউ মারধর করতে পারে। এর সঙ্গে দলের কোনও সম্পর্ক নেই। কেরামতের অবশ্য দাবি, হমলার পর নিজেদের দোষ আড়াল করতে বিধায়ক মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছেন।