ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
মানুষের নিরাপত্তার কথা ভেবে বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থা ওই সমস্ত ট্রান্সফরমার বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। মহকুমায় বন্যার জল কমতে শুরু করেছে। বাড়িতে বিদ্যুৎ না থাকলে সমস্ত পরিবারকেই খুব সমস্যায় পড়তে হয়। তাই বিদ্যুৎ বণ্টন সংস্থাও তাড়াতাড়ি সমস্ত ট্রান্সফরমার চালু করতে চাইছে। তবে তাদের এটাও খেয়াল রাখতে হচ্ছে যে, ট্রান্সফরমার চালু করতে গিয়ে যাতে কোনও বিপত্তি না ঘটে। সেজন্য বিদ্যুৎকর্মীরা দিনরাত বিভিন্ন এলাকায় নজরদারি চালাচ্ছেন। যেখানে পরিস্থিতি ঠিক হয়েছে, সেখানে ট্রান্সফরমার চালু করে দেওয়া হচ্ছে।
যে সমস্ত এলাকায় বেশ কয়েকদিন ধরে বিদ্যুৎ পরিষেবা বিচ্ছিন্ন রাখা ছিল-সেখানকার গ্রাহকদের এসি, ফ্রিজ, ওয়াশিং মেশিন, মোটর পাম্প সহ ‘হেভি লোডেড মেশিন’ না চালানোর আবেদন করেছেন ডিভিশন্যাল ম্যানেজার। তিনি বলেন, যেহেতু অনেকদিন বন্ধ থাকার পর বিভিন্ন ট্রান্সফরমার চালু করা হচ্ছে, তাই ভোল্টেজ হঠাৎ বেড়ে বা কমে যেতে পারে। এতে ওই ধরনের যন্ত্রপাতি পুড়ে নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে দু’একদিনের মধ্যে এই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে বলে তিনি আশ্বাস দিয়েছেন।