হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
চেয়ারপার্সন কল্যাণী ঘোষ বলেন, সকালেই মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন। তাই বাজেট মিটিংয়ের আগেই এব্যাপারে জরুরি ভিত্তিতে আলোচনা করা হয়। ঠিক হয়েছে আমি, ভাইস চেয়ারম্যান তৈমুর আলি খান, এগজিকিউটিভ অফিসার ও ফিন্যান্স অফিসার বিভিন্ন ওয়ার্ডে গিয়ে পরিস্থিতি খতিয়ে দেখব। কোথায় রাস্তা দখল হয়েছে, কোথায় ফুটপাতে দোকান বসে গিয়েছে, বেআইনি পার্কিং হয়েছে-তার তালিকা তৈরি করা হবে। যে ওয়ার্ডে যাওয়া হবে, সেখানকার কাউন্সিলারও থাকবেন। সোমবার থেকেই এই কাজ শুরু হয়ে যাবে। হকার ও ফুটপাত ব্যবসায়ীদের এক মাস সময় দেওয়া হবে। এর মধ্যে কোথায় হকার জোন করা যায়, কীভাবে তাঁদের পুনর্বাসন দেওয়া যায়-সেসব ঠিক করা হবে। আমরা তার জন্য জমি চিহ্নিত করব।
চেয়ারপার্সন জানান, এরপর একটি কমিটি তৈরি করা হবে। সেই কমিটি পুরো বিষয়টি দেখবে। জবরদখল সরানোর বিষয়টিও তারাই দেখভাল করবে। এলাকা পরিদর্শনের সময় হকার ও ফুটপাত ব্যবসায়ীদের জানিয়ে দেওয়া হবে, তাদের ফুটপাত ছেড়ে ব্যবসা করতে হবে। তবে কোথাও জোর করে কিছু করা হবে না। আলোচনার ভিত্তিতে সমস্যার সমাধান করা হবে।
শহরের ইন্দা, পুরাতনবাজার, কৌশল্যা, মালঞ্চ, খরিদা, তালবাগিচা সহ বিভিন্ন এলাকায় ফুটপাত দখল করে দোকান হয়েছে। অনেক জায়গায় রাস্তাও দখল হয়ে গিয়েছে। ফলে বাসিন্দাদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে। সবচেয়ে বড় সমস্যা পার্কিং। বেশিরভাগ এলাকাতেই রাস্তায় গাড়ি পার্কিং করা হয়।
পুরসভার এক আধিকারিক বলেন, যাদের গ্যারেজ নেই, তাঁরা রাস্তার ধারেই গাড়ি রেখে দেন। এটাই অভ্যাস হয়ে গিয়েছে। ফলে রাস্তা সংকীর্ণ হয়ে যাচ্ছে। যানজট হচ্ছে। এই বিষয়টিও গুরুত্ব দিয়ে দেখা হবে। চেয়ারপার্সন বলেন, রাস্তার ধারে গাড়ি রাখা যাবে না। এব্যাপারে প্রথমে ওই গাড়ি মালিকদের জানিয়ে দেওয়া হবে। পরে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।