হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
সরকারি আইনজীবী অমৃতাভ মণ্ডল বলেন, ২০০৬ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি থানারপাড়া থানার দোগাছি নতুনপাড়ায় এই ঘটনা ঘটে। ওই নাবালিকার বাবা মা ঘরের বাইরে ঘুমাচ্ছিলেন। মেয়ে মাধ্যমিক পরীক্ষার্থী ছিল। সে ঘরে দরজা বন্ধ করে শুয়ে পড়ে। এরপর রাত ১টা নাগাদ অভিযুক্তরা ওই বাড়িতে যায়। জানালা দিয়ে পেট্রল ও কেরোসিন ছিটিয়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। মেয়েটির চিৎকারে সকলে ছুটে এলে তারা পালিয়ে যায়। গুরুতর অবস্থায় নাবালিকাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে সেখানেই তার মৃত্যু হয়। এরপর মৃতার বাবা ছ’জনের নামে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এরমধ্যে মোতালেব শেখ নামে একজন বিচার চলাকালীন মারা যায়। নজরুল মণ্ডল ও মুর্তাজ মণ্ডল বেকসুর খালাস পায়।
প্রসঙ্গত, ২০০২ সালের মে মাসের ৮ তারিখে নাবালিকাকে অ্যাসিড ছুড়ে মেরে ফেলতে চেয়েছিল। সেই সময় সে বেঁচে যায়। ঘটনায় অভিযুক্তদের জেল হয়। পরে সকলে জামিনে মুক্ত হয়ে যায়। ওই ঘটনায় যেহেতু নাবালিকাটি মূল সাক্ষী ছিল, তাই তাকে ওই রাতে মেরে ফেলা হয়। এদিন বিচারক তিনজনকে দোষী সাব্যস্ত করে রায় দেন। নাবালিকার বাবা বলেন, আমরা এই বিচারে খুশি। আমাদের আদালতের উপর আস্থা ছিল। ওদের শাস্তি হওয়ায় আমরা খুশি। আসামি পক্ষের আইনজীবী বলেন, এই রায়ের বিরুদ্ধে আমরা উচ্চ আদালতে আবেদন জানাব।
ইন্দাসে বধূকে ধর্ষণের অভিযোগ: ইন্দাসে এক গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ ঘিরে চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। অভিযোগ, প্রতিবেশী এক যুবক দরকারি কাজের অজুহাতে বাড়িতে ঢুকে ওই বধূকে ধর্ষণ করে। পুলিস জানিয়েছে, ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, ইন্দাস থানা এলাকার বাসিন্দা ওই গৃহবধূ বাড়িতে নিজের কাজকর্ম করছিলেন। প্রতিবেশী হওয়ার সুবাদে পেশায় গাড়ির চালক অভিযুক্ত যুবক তাঁদের বাড়িতে যাতায়াত করত। এক সপ্তাহ আগে ওই যুবক তাঁদের বাড়িতে আসে। ওই সময় বধূর স্বামী বাড়িতে ছিলেন না। সেই সুযোগে সে বধূকে ধর্ষণ করে বলে অভিযোগ।