সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধাবিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
করোনা আবহে রাজ্যজুড়ে চলছে নানা বিধিনিষেধ। দোকানপাট খোলার নির্দিষ্ট সময় বেঁধে দিয়েছে রাজ্য সরকার। এই বিধিনিষেধের মধ্যেই সরকারি লাইসেন্স প্রাপ্ত মদের দোকানগুলিও খোলার কথা। কেতুগ্রামের উর্দ্ধারণপুর এলাকায় সরকারি লাইসেন্সপ্রাপ্ত মদের দোকান আছে ধৃত সুব্রত ওরফে বাবন মুখোপাধ্যায়ের। অভিযোগ, সন্ধ্যা ছ’টার মধ্যে তার মদের দোকান বন্ধ হয়ে যায়। এরপরেই পাশের ইমিটেশনের দোকান থেকে চড়া দামে বিক্রি হয় মদ। ওই ইমিটেশনের দোকানের মালিক ধৃত দীপক মজুমদারের। আর আরেক ধৃত ব্যক্তি দীপক মিস্ত্রি হলেন ওই ইমিটেশন দোকানের কর্মী। পুলিস সুত্রে জানা গিয়েছে, উর্দ্ধারণপুর এলাকায় দীপক মজুমদার সদ্য ইমিটেশন ও খেলনার দোকান খুলেছেন। তবে তার দোকান এখনও চালু করেননি। ওই দোকানে ইমিটেশনের মালপত্র সাজানো হচ্ছে। অভিযোগ, লাইসেন্স প্রাপ্ত মদের দোকান থেকে মদ এনে ওই ইমিটেশনের দোকান থেকে ব্ল্যাকে বিক্রি করছিল দীপক মজুমদার। কেতুগ্রাম থানার এস আই কৌশিক সরকারের নেতৃত্বে পুলিস বাহিনী ওই দোকানে হানা দিয়ে সবাইকে বামাল ধরে ফেলেন। ধৃত দীপক মজুমদার পুলিসকে জানিয়েছে, পাশেই থাকা সরকারি মদের দোকানের মালিক সুব্রত মুখোপাধ্যায় ওই ইমিটেশনের দোকানে মদ রেখে দীপককে দিয়ে বিক্রি করছিল। ইমিটেশনের দোকানের প্রত্যেকটা আলমারিতেই দেশি ও বিদেশি মদের বোতল ছাড়াও ফ্রিজ রেখে বিয়ারও বিক্রি করছিল।
যেহেতু একটি সরকারি লাইসেন্স প্রাপ্ত মদের দোকান বেআইনি ভাবে মদ বিক্রি করছিল। তাই কেতুগ্রাম থানার পুলিস ইতিমধ্যেই আবগারিকে জানিয়েছে। বিষয়টি কেতুগ্রাম থানার পুলিস তদন্ত শুরু করেছে।