সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধাবিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, জামালপুরের বাসিন্দা বিশ্বজিৎ রক্ষিত প্রতারণার শিকার হন। ৯জুন বিকাল চারটে নাগাদ ব্যাঙ্ক ম্যানেজার পরিচয় দিয়ে এক ব্যক্তি ফোন করে। বলা হয়, তাঁর এটিএম কার্ডের চিপ খারাপ হয়ে গিয়েছে। আজই ঠিক করা না হলে অ্যাকাউন্টে জমা সব টাকা সরকারের ঘরে চলে যাবে। তার কথায় বিশ্বাস করে বিশ্বজিৎবাবু ফোনে পিন নম্বর বলে দেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে একলক্ষ ৪৫হাজার টাকা তুলে নেওয়ার মেসেজ মোবাইলে আসে। ব্যাঙ্কে গেলে বিশ্বজিৎবাবুকে পুলিসে অভিযোগ জানানোর পরামর্শ দেওয়া হয়।
একইভাবে প্রতারিত হয়েছেন বর্ধমান শহরের কাঁটাপুকুরের বাসিন্দা প্রদ্যুৎ কুমার ঘোষ। ব্যাঙ্ককর্মীর পরিচয় দিয়ে তাঁকে ফোন করে অ্যাকাউন্ট ও ডেবিট কার্ডে সমস্যার কথা জানায়। সেগুলি ঠিক করতে হলে তাঁকে মেসেজে আসা প্রশ্নের উত্তর দিতে বলা হয়। প্রদ্যুৎবাবু মোবাইলে আসা সব মেসেজের উত্তর দেন। এর কিছুক্ষণের মধ্যে ১২দফায় তাঁর অ্যাকাউন্ট থেকে চার লক্ষ ২৫হাজার টাকা তুলে নেওয়া হয়। তিনি বর্ধমান থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।
সিম কার্ড ব্লক হওয়ার কথা বলে একটি অ্যাপ ডাউনলোড করিয়ে বর্ধমান শহরের পীরপুকুর এলাকার বাসিন্দা চন্দ্রলেখা চক্রবর্তীর অ্যাকাউন্ট থেকে চার লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নেওয়া হয়েছে। তিনিও থানায় অভিযোগ জানিয়েছেন। পুলিস মামলা দায়ের করলেও এখনও কোনও ঘটনারই কিনারা করতে পারেনি।