সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধাবিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
অন্যদিকে, তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যাওয়া এমপি সুনীল মণ্ডল ও শিশির অধিকারীর সাংসদ পদ খারিজের দাবিতে রাজ্যের শাসক দল লোকসভার অধ্যক্ষ ওম বিড়লার কাছে অভিযোগ জানিয়েছে। একইসঙ্গে দলের অন্দরের গোলমালের পরিপ্রেক্ষিতে আগামী দিনে মুকুলের পথ অনুসরণ করে আরও কিছু বিধায়ক জোড়াফুল শিবিরে নাম লেখাতে পারেন বলে আশঙ্কা রয়েছে। রাজনৈতিক মহল মনে করছে, এই দুই সমস্যার পাল্টা হিসেবে মুকুলের দলবদলের ইস্যুকে হাতিয়ার করার প্ল্যান করেছে বিজেপি। দলবদলে ইচ্ছুক অন্য বিজেপি বিধায়কদের বার্তা দিতেই এই কৌশল।
এদিকে, বিধানসভার কমিটি গঠন নিয়ে যাবতীয় টালবাহনার অবসান হওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে আজ। ৪১টির মধ্যে এদিন পর্যন্ত ১০টি কমিটির চেয়ারম্যান পদ বিজেপিকে দিতে রাজি হয়েছে শাসক পক্ষ। পরিষদীয় মন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় ও নির্মল ঘোষ এনিয়ে আলোচনা করেন। পার্থবাবুর সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ফোনে কথা হয়। কথা হয় বিরোধী দলনেতা ও বিজেপির সচেতক মনোজ টিগ্গার সঙ্গেও। একাধিক বিষয়ে রাজি হয়েও বিজেপির পরিষদীয় নেতৃত্ব অন্তত ১২টি কমিটির চেয়ারম্যান পদের দাবি করেছে। যদিও বিষয়টিতে তৃণমূল সুপ্রিমোই চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন বলে বিধানসভা সূত্রের খবর। এদিন চারটি কমিটির সদস্যদের বাধ্যতামূলক নির্বাচনের নোটিস জারি করা হয়েছে—পাবলিক অ্যাকাউন্টস, পাবলিক আন্ডারটেকিং, লোকাল ফান্ড এবং এস্টিমেট। প্রতিটির ২০ জন করে বিধায়ক-সদস্য নির্বাচন হবে ২৮ জুন। অতিরিক্ত নাম জমা না-পড়লে অবশ্য নির্বাচন হওয়ার প্রশ্ন উঠবে না।