সম্পত্তিজনিত মামলা-মোকদ্দমায় জটিলতা বৃদ্ধি। শরীর-স্বাস্থ্য দুর্বল হতে পারে। বিদ্যাশিক্ষায় বাধাবিঘ্ন। হঠকারী সিদ্ধান্তের জন্য আফশোস বাড়তে ... বিশদ
সংবাদদাতা, রঘুনাথপুর: লাদাখে কর্মরত অবস্থায় জওয়ানের অস্বাভাবিক মৃত্যুতে রঘুনাথপুর থানার নপাড়া গ্রামে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। মৃত জওয়ানের নাম নিরঞ্জন কুম্ভকার(৩৬)। ইন্দো-তিব্বত সীমান্তে আইটিবিপির ১৮ নম্বর ব্যাটালিয়নের কন্সটেবল পদে তিনি কর্মরত ছিলেন। মঙ্গলবার রাতে হঠাৎ তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। সহকর্মীরা তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানেই বুধবার তাঁর মৃত্যু হয়। ওই দিন বিকেলে তাঁর মৃত্যুর খবর গ্রামে পৌঁছতেই পরিবার সহ সমস্ত গ্রাম শোকস্তব্ধ হয়ে পড়ে। জওয়ানের দেহ কখন গ্রামে আসবে, সেই দিকেই সকলে তাকিয়ে রয়েছেন। নিরঞ্জনবাবুর বাড়িতে রয়েছেন বৃদ্ধ বাবা-মা, স্ত্রী, চার বছরের পুত্রসন্তান ও দাদা-বউদিরা। ভাইয়ের মৃত্যুতে শোকাহত দাদা মৃত্যুঞ্জয় কুম্ভকার বলেন, কীভাবে ভাইয়ের মৃত্যু হল কিছুই বুঝতে পারছি না। ময়নাতদন্ত হয়েছে। ভাইয়ের মৃত্যুতে পরিবারের সকলে ভেঙে পড়েছে।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, লাদাখ থেকে প্লেনে জওয়ানের দেহ নিউ দিল্লিতে আসবে। সেখান থেকে দেহ রাঁচি এয়ারপোর্টে আনা হবে। পরে সড়ক পথে দেহ গ্রামে আসবে। ওই জওয়ানের দেহ গ্রামে আসতে বৃহস্পতিবার গভীর রাত কিংবা শুক্রবার সকাল হয়ে যেতে পারে। গ্রামের শ্মশানেই তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, লাদাখ থেকে প্লেনে জওয়ানের দেহ নিউ দিল্লিতে আসবে। সেখান থেকে দেহ রাঁচি এয়ারপোর্টে আনা হবে। পরে সড়ক পথে দেহ গ্রামে আসবে। ওই জওয়ানের দেহ গ্রামে আসতে বৃহস্পতিবার গভীর রাত কিংবা শুক্রবার সকাল হয়ে যেতে পারে। গ্রামের শ্মশানেই তাঁর শেষকৃত্য সম্পন্ন হবে।
