ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
গত ৪ সেপ্টেম্বর উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের রেসিডেন্ট ডক্টর্স অ্যাসোসিয়েশন ও জুনিয়র ডাক্তাররা থ্রেট কালচার ও পরীক্ষায় কারচুপির অভিযোগে প্রিন্সিপাল ডাঃ ইন্দ্রজিৎ সাহা ও তৎকালীন ডিন ডাঃ সন্দীপ সেনগুপ্তের পদত্যাগের দাবিতে ঘেরাও আন্দোলনে নামেন। তার জেরে সেদিন রাতেই ডাঃ সেনগুপ্ত, অ্যাসিস্ট্যান্ট ডিন ডাঃ সুদীপ্ত শীল পদত্যাগ করেন। পরবর্তীতে প্রিন্সিপাল তদন্ত কমিটি গড়েন। তদন্ত কমিটির রিপোর্টের ভিত্তিতে উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজ কাউন্সিল অভিযুক্ত ডাঃ সন্দীপ সেনগুপ্ত, ডাঃ সুদীপ্ত শীল ও আরএমও ডাঃ নীলাব্জ ঘোষকে ছুটিতে যাওয়ার প্রস্তাব রাখে। সেই প্রস্তাব ও তদন্ত কমিটির রিপোর্ট স্বাস্থ্যদপ্তরে পাঠানো হয়। তার ভিত্তিতেই ডাঃ সন্দীপ সেনগুপ্ত, ডাঃ সুদীপ্ত শীল ও নীলাব্জ ঘোষের বিরুদ্ধে স্বাস্থদপ্তর তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে। গত বৃহস্পতিবার সেই নির্দেশিকা জারি হয়েছে।
এ খবর জানাজানি হতেই উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র, সিনিয়র ডাক্তারদের মধ্যে অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। রেসিডেন্ট ডক্টর্স অ্যাসোসিয়েশনের অন্যতম সদস্য ডাঃ সুকান্ত সিংহ রায় বলেন, প্রিন্সিপালের পদত্যাগের দাবি থেকে আমরা এখনও সরে আসেনি। প্রিন্সিপাল কেন পদত্যাগ করেননি এবং তাঁর বিরুদ্ধে কেন তদন্ত কমিটি গড়া হল না, আমাদেরও সেই প্রশ্ন। নতুন স্বাস্থ্যশিক্ষা অধিকর্তা যিনি হয়েছেন আমরা তাঁর কাছে প্রিন্সিপাল ডাঃ ইন্দ্রজিৎ সাহা এবং এখানকার এক বিভাগীয় প্রধানের বিরুদ্ধে তদন্ত ও পদত্যাগের দাবি জানাব। তাতে কাজ না হলে রাজ্যপালের কাছে যাব। যদিও এ ব্যাপারে প্রিন্সিপাল জানিয়েছেন, অভিযোগ থাকতেই পারে। কলেজের উন্নয়নে প্রথমদিন থেকেই কাজ করে যাচ্ছি। যতদিন দায়িত্বে আছি কাজ করে যাব।