হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
বুধবার দুপুরে হাসপাতালে গিয়ে দেখা গেল, মহিলা ও প্রসূতি বিভাগে প্রচুর ভিড়। এক বেডে দু’জন করে রাখা হয়েছে। অসুস্থ শিশুদের নিয়ে মেঝেয় থাকতে হচ্ছে পরিজনদের।
কালিয়াগঞ্জের মুস্তফানগরের বাসিন্দা মৌসুমী দাস তাঁর শিশুকন্যাকে নিয়ে সকালে হাসপাতালে এসেছিলেন। বমি ও পেট খারাপ হওয়ায় চিকিৎসাধীন থাকার পরামর্শ দিয়েছে চিকিৎসক। তিনি বলেন, বেড দিতে পারেনি বলে সন্তানকে নিয়ে মেঝেতেই আছি। এছাড়া আর উপায় নেই আমাদের।
কালিয়াগঞ্জের বাসিন্দা জনক সরকারের কথায়, ১১ মাসের সন্তানকে নিয়ে সোমবার থেকে হাসপাতালে রয়েছি। বুধবার পর্যন্ত বেড পাইনি। বাধ্য হয়ে মেঝেয় থাকতে হচ্ছে শিশুকে নিয়ে। নার্সিংহোমে নিয়ে যাওয়ার সামর্থ্য নেই। সরকারি হাসপাতালে যদি পরিষেবা না পাই, তাহলে আর কোথায় যাব।
কালিয়াগঞ্জ শহরে এই হাসপাতালে রয়েছে ৬০ টি বেড। বেশিরভাগ দিনই সেগুলি ভর্তি থাকে। পাশেই তৈরি হচ্ছে ২৫০ বেডের নতুন হাসপাতাল। সেটি তৈরি হলেই সমস্যার সমাধান হবে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।