হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
এইমস দিল্লি ও গুয়াহাটি থেকে দু’জনের পরীক্ষক দল দু’দিন ধরে ওই হেলথ সেন্টার থেকে স্বাস্থ্য পরিষেবা সহ যাবতীয় পরিকাঠামো বিষয়ে পর্যবেক্ষণ চালান। ১২টি পর্যায়ে সেখানকার চিকিৎসক থেকে শুরু করে কর্মরত প্রত্যেকের আলাদাভাবে পরীক্ষা নেন। রোগীদের সঙ্গে কথা বলে পরিষেবা সংক্রান্ত গুণমান যাচাই করেন।
ওই হেলথ সেন্টার এর সিনিয়র চিকিৎসক ডাঃ প্রদ্যুৎবরণ চৌধুরী বলেন, আমাদের সকলের অভিজ্ঞতা কেমন, বিভিন্ন বিষয়ে আমরা কতটা ওয়াকিবহাল, তা খুঁটিয়ে দেখা হয়েছে। এখানে কর্মরতদের সকলকে ৭০ শতাংশের উপর নম্বর পেতে হয়েছে। এটা খুব কঠিন। কিন্ত আমাদের সকলে এই কঠিন কাজে খুব ভালোভাবে সফল হয়েছে। পরীক্ষক দল আমাদের এই স্বাস্থ্য কেন্দ্রের পরিকাঠামো ও পরিষেবা দেখে সন্তুষ্ট। বজবজ পুরসভার চেয়ারম্যান গৌতম দাশগুপ্ত বলেন, রাজ্য ও কেন্দ্রীয় সরকারের আর্থিক সহায়তায় জাতীয় নগর স্বাস্থ্য মিশনের আওতায় চড়িয়াল হেলথ সেন্টার চলছে। একেবারে নিম্ন আয়ের মানুষ এখানে বিনা পয়সায় চিকিৎসার সুযোগ পান। গর্ভবতী মহিলাদের জন্য বিশেষ ব্যবস্হা আছে। বহির্বিভাগে রোজ ১৩০-এর বেশি রোগী আসেন। বিভিন্ন রক্তপরীক্ষা হয়। আর কম বয়সে বিবাহ ও সন্তান গ্রহণে কী কী ক্ষতি হতে পারে, সেনিয়ে সপ্তাহ একদিন করে সচেতনতা শিবির হয়। এখানে শুধু পুরসভা নয়, সংলগ্ন পঞ্চায়েত এলাকার মানুষও পরিষেবা পেয়ে থাকে। এই পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য চিকিৎসক সহ সমস্ত স্বাস্থ্যকর্মীকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।