হস্তশিল্পীরা বিশেষ স্বীকৃতি ও সুনাম পেতে পারেন। পারিবারিক ক্ষেত্রে চাপ। ব্যয় কিঞ্চিৎ বাড়তে পারে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, কলকাতা: লোকসভা নির্বাচনে মুখ থুবড়ে পড়ার পর ছাত্রদের সামনে আত্মবিশ্লেষণে বসলেন সুজন চক্রবর্তী ও মহম্মদ সেলিম। এই ফলের পর যে সিপিএমের অস্বস্তি বেড়েছে, সেকথা কবুল করলেন বাম নেতৃত্ব। কিন্তু সেখান থেকে বেরনোর পন্থা কী? নেতৃত্বের কণ্ঠে ইস্যু ভিত্তিক অন্দোলন গড়ে তোলার বার্তা শোনা গেল।
শনিবার দুপুরে সিপিএমের ছাত্র সংগঠন এসএফআই পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির মুখপত্র ‘ছাত্র সংগ্রাম’-এর প্রতিষ্ঠা দিবসে যোগ দেন সুজন-সেলিম। অনিল বিশ্বাস স্মারক বক্তৃতা দেন তাঁরা। সুজনবাবু বলেন, ‘এই নির্বাচনে সবচেয়ে হতাশ হয়েছে বিজেপি। ২৪০টি আসনে গিয়ে তারা আটকে গিয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা হতাশ নই। অস্বস্তি বেড়েছে।’ ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে তাঁর পরামর্শ, ‘আমরা কীভাবে রুজি-রুটি, স্থানীয়, জাতীয়, দৈনন্দিন ইস্যুর সঙ্গে নিজেদের যুক্ত করব সেটা ভাবতে হবে। ইস্যুর উপর জোড় দিতে হবে। এই মনোভাবে আমাদের দেখবার সুযোগ রয়েছে।’ মহম্মদ সেলিমের বিশ্লেষণ, ‘আমরা যেমনটা ভেবেছিলাম এই নির্বাচনে তেমনটা হল না। সাধারণভাবে একজনকে হারানোর জন্য হল।’ উপস্থিত ছিলেন সৃজন ভট্টাচার্য, প্রতীকউর রহমান, দীপ্সিতা ধর প্রমুখ।
এসএফআইয়ের রাজ্য নেতৃত্ব প্রণয় কার্যী, দেবাঞ্জন দে জানিয়ে দেন, আগামী দু’মাস এসএফআই বিভিন্ন স্কুলের দুয়ারে পৌঁছবে। স্কুল বন্ধ করার চেষ্টাকে রুখতে এসএফআইয়ের কর্মসূচি হবে ‘স্কুল বাঁচাও, মূল বাঁচাও’। মৌলালী যুব কেন্দ্রে এই অনুষ্ঠানের পর শিয়ালদহ স্টেশন পর্যন্ত নিট পরীক্ষায় দুর্নীতি ও কলেজে অ্যাডমিশন দ্রুত শুরুর দাবিতে একটি মিছিল করেন ছাত্ররা।
শনিবার দুপুরে সিপিএমের ছাত্র সংগঠন এসএফআই পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কমিটির মুখপত্র ‘ছাত্র সংগ্রাম’-এর প্রতিষ্ঠা দিবসে যোগ দেন সুজন-সেলিম। অনিল বিশ্বাস স্মারক বক্তৃতা দেন তাঁরা। সুজনবাবু বলেন, ‘এই নির্বাচনে সবচেয়ে হতাশ হয়েছে বিজেপি। ২৪০টি আসনে গিয়ে তারা আটকে গিয়েছে।’ তিনি বলেন, ‘আমরা হতাশ নই। অস্বস্তি বেড়েছে।’ ২০২৬ সালের বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে তাঁর পরামর্শ, ‘আমরা কীভাবে রুজি-রুটি, স্থানীয়, জাতীয়, দৈনন্দিন ইস্যুর সঙ্গে নিজেদের যুক্ত করব সেটা ভাবতে হবে। ইস্যুর উপর জোড় দিতে হবে। এই মনোভাবে আমাদের দেখবার সুযোগ রয়েছে।’ মহম্মদ সেলিমের বিশ্লেষণ, ‘আমরা যেমনটা ভেবেছিলাম এই নির্বাচনে তেমনটা হল না। সাধারণভাবে একজনকে হারানোর জন্য হল।’ উপস্থিত ছিলেন সৃজন ভট্টাচার্য, প্রতীকউর রহমান, দীপ্সিতা ধর প্রমুখ।
এসএফআইয়ের রাজ্য নেতৃত্ব প্রণয় কার্যী, দেবাঞ্জন দে জানিয়ে দেন, আগামী দু’মাস এসএফআই বিভিন্ন স্কুলের দুয়ারে পৌঁছবে। স্কুল বন্ধ করার চেষ্টাকে রুখতে এসএফআইয়ের কর্মসূচি হবে ‘স্কুল বাঁচাও, মূল বাঁচাও’। মৌলালী যুব কেন্দ্রে এই অনুষ্ঠানের পর শিয়ালদহ স্টেশন পর্যন্ত নিট পরীক্ষায় দুর্নীতি ও কলেজে অ্যাডমিশন দ্রুত শুরুর দাবিতে একটি মিছিল করেন ছাত্ররা।
