আয় বৃদ্ধি ও গৃহসুখ বৃদ্ধি। কর্মস্থলে সাফল্য ও প্রশংসা লাভের সম্ভাবনা। শরীর-স্বাস্থ্য বুঝে চলুন। ... বিশদ
ভারতে হলমার্ক যুক্ত সোনার গয়না বিক্রি বাধ্যতামূলক করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। তাই সোনার উপর আস্থা আরও বেড়েছে ক্রেতাদের। ঠকে যাওয়ার ভয় কমায় দাম বাড়লেও কেনাকাটা বাড়িয়েছেন ক্রেতারা, এমনটাই জানাচ্ছে রিসার্চ সংস্থাটি। এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা নিয়েছে রিটেল চেইন সংস্থাগুলি, দাবি তাদের। ২০১৫ সালে ওই সংস্থাগুলি খুচরো সোনা বাজারের ৩০ শতাংশ দখল করে রেখেছিল। ২০২৩ সালে তা বেড়ে ৪০ শতাংশে পৌঁছয়, এমনটাই জানিয়েছে তারা। রিসার্চ সংস্থাটির আশা, চলতি আর্থিক বছর শেষে স্বর্ণ সংস্থাগুলিতে বিক্রির হার ২০ থেকে ২৫ শতাংশ বাড়তে পারে। সোনার অলঙ্কার কেনার ক্ষেত্রে চিরাচরিত ধারণা বদলে যাওয়া এক্ষেত্রে বড় ভূমিকা নেবে বলে জানিয়েছে তারা। সংস্থাটির বক্তব্য, আগে যেখানে শুধুমাত্র ভারী ও বিশুদ্ধ সোনা কেনার প্রচলন ছিল, ক্রেতাদের একটি অংশ সেই ধারা থেকে সরে আসছেন। তাঁরা অনেক বেশি হাল্কা গয়না পছন্দ করছেন এবং কম ক্যারেটের সোনা কিনছেন। ২২ ক্যারেটের পরিবর্তে ১৪ ক্যারেট সোনায় মজছেন অনেকে। তাতে সার্বিকভাবে বিক্রির পরিমাণ বেড়েছে। শুধু সোনার বদলে হিরে বা অন্য কোনও রত্ন খোদাই করা গয়নার প্রচলন বেড়েছে অনেকটাই, দাবি রিসার্চ সংস্থাটির।