ব্যবসা ভালো হবে। কেনাবেচা ক্রমশ বাড়বে। অর্থাগম ভাগ্য আজ অনুকূল। দেহে দুর্বলতা। ... বিশদ
ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিলের রিপোর্ট বলছে, গতবছর এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত দেশে সোনার মোট চাহিদা ছিল ১৫৮.১ টন। অথচ এবার ওই একই সময়ে তা দাঁড়িয়েছে ১৪৯.৭ টন। এদেশে সোনা বিক্রির বেশিরভাগটাই দখলে রাখে গয়না। গতবছর ওই তিনমাসে এদেশে গয়না বিক্রি হয় প্রায় ১২৮.৬ টন। চলতি বছরে তা ছিল ১০৬.৫ টন। পরিমাণের নিরিখে বিক্রি কমলেও টাকার দামের তুলনায় বিক্রির হার এদেশে কিছুটা ভালো, বলছে কাউন্সিল। এর অন্যতম কারণ সোনার দামের বৃদ্ধি। গতবছর এপ্রিল থেকে জুন পর্যন্ত এদেশে ৮২ হাজার ৫৩০ কোটি টাকার সোনা বিক্রি হয়েছিল। এবছর ওই একই সময়ে ৯৩ হাজার ৮৫০ কোটি টাকার সোনা বিক্রি হয় দেশে। বিক্রয়ে আর্থিক বৃদ্ধির হার ১৪ শতাংশ।
যেকোনও বছরের প্রথম তিনমাসে সোনার চাহিদা তুলনামূলক কম থাকে, এমনটাই বলছেন বিশেষজ্ঞরা। এর অন্যতম কারণ উৎসবে কিছুটা ভাটা। কিন্তু দ্বিতীয় ত্রৈমাসিকেও কেন চাহিদায় এতটা পতন? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, একদিকে সোনার চড়া দাম তার চাহিদাকে টেনে নামিয়েছে, অন্যদিকে, শেয়ার ও অন্যান্য লগ্নির বাজার কিছুটা চাঙ্গা থাকায় সোনায় কিছুটা প্রভাব ফেলেছে। তবে সোনায় আমদানি শুল্ক কমানো হয়েছে এবারের বাজেটে। তার সদর্থক প্রভাব চলতি ত্রৈমাসিকে সোনার বাজারে পড়বে বলে আশাবাদী স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা।